Unani Medicine & OTC - Unani Medicine & O.T.C
SUBTOTAL :$0.00

My Youtube

https://www.youtube.com/@GaziRakib-n6y
Unani Medicine & OTC

Unani Medicine & OTC

Short Description:

Product Description






·  Home

ইউনানি বা ইউনানি ওষুধ

ইউনানি বা ইউনানি ওষুধ (উর্দু: طب یونانی, তিব্ব ইউনানি) হল পারসো-আরবি ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা পদ্ধতি, যা প্রাচীন গ্রীক চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে উদ্ভূত এবং দক্ষিণ এশিয়া মধ্য এশিয়ার মুসলিম সংস্কৃতিতে বিশেষভাবে প্রচলিত। এই চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রীক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস গ্যালেনের শিক্ষার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে এবং পরবর্তীকালে এটি ভারত, পারস্য, আরব, এবং অন্যান্য অঞ্চলের প্রভাব গ্রহণ করে একটি পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে

Yūnānī শব্দটি গ্রীক শব্দ "ইউনান" (Yūnān) থেকে এসেছে, যা প্রাচীন গ্রীসকে নির্দেশ করে। ইউনানি ওষুধের নামেই প্রকাশিত যে এটি গ্রীক চিকিৎসা পদ্ধতির মূল ভিত্তির উপর নির্মিত। গ্রীক চিকিত্সক হিপোক্রেটিস গ্যালেনের তত্ত্ব পদ্ধতি ইউনানি চিকিৎসার মৌলিক ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত

চিকিৎসার মূল ভিত্তি

ইউনানি ওষুধের মূল ভিত্তি শাস্ত্রীয় চারটি হাস্যরসের (Humours) তত্ত্বের উপর দাঁড়িয়ে আছে:

·         কফ (বালঘাম): দেহে শীতলতা এবং আর্দ্রতার প্রতীক

·         রক্ত ​​(বাঁধ): উষ্ণতা এবং আর্দ্রতার প্রতীক

·         হলুদ পিত্ত (সাফরা): উষ্ণতা এবং শুষ্কতার প্রতীক

কালো পিত্ত (সওদা): শীতলতা এবং শুষ্কতার প্রতীক

ইতিহাস বিকাশ

ইউনানি ওষুধের ইতিহাস প্রাচীন গ্রীস থেকে শুরু হলেও, এটি পারস্য আরব অঞ্চলে ব্যাপকভাবে বিকশিত হয় এবং পরে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় সমৃদ্ধ হয়

মধ্যযুগে, ইবনে সিনা (আভিসেনা) এবং আল-রাজি (রেজেস) এর মতো প্রখ্যাত আরবি চিকিৎসকরা গ্রীক চিকিৎসা পদ্ধতির বিশদ বিবরণ বর্ণনা প্রদান করেন, যা ইউনানি ওষুধের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে ইবনে সিনার রচিত "কানুন--তিব্ব" (The Canon of Medicine) ইউনানি ওষুধের অন্যতম প্রধান গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়

ইউনানি ওষুধের ভারতীয় উপমহাদেশে আগমন ঘটে আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময়, যখন এটি ভারতীয় বৌদ্ধ চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে মিথস্ক্রিয়া করে। পরবর্তীকালে, দিল্লি সালতানাত এবং মুঘল সাম্রাজ্যের সময় ইউনানি ওষুধ আরও বিকশিত হয়। বিশেষ করে আলাউদ্দিন খলজি এবং অন্যান্য মুঘল শাসকদের রাজদরবারে হাকিমদের উপস্থিতি পৃষ্ঠপোষকতা এই চিকিৎসা পদ্ধতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

প্রভাব প্রয়োগ

ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতি শুধু পারস্য আরব অঞ্চলে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং এটি ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশেও ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে। এই অঞ্চলের ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে ইউনানি ওষুধের মেলবন্ধন ঘটেছে, যার ফলে একটি সমৃদ্ধ চিকিৎসা সংস্কৃতির বিকাশ হয়েছে

ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান যেমন: হারবাল, খনিজ, এবং প্রাকৃতিক যৌগ ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে সাধারণত রোগের মূল কারণ নির্ধারণ করে প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে রোগ নিরাময় করা হয়, যাতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্য রক্ষা হয়

সমসাময়িক প্রেক্ষাপট

আজকের দিনে ইউনানি ওষুধ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়। যদিও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এই পদ্ধতিকে সবসময় বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দিয়ে মূল্যায়ন করে না, তবে এর প্রাচীনত্ব এবং ঐতিহ্যবাহী প্রভাবের কারণে এটি এখনও প্রচলিত এবং ব্যবহার করা হয়ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতির সমসাময়িক প্রয়োগের ক্ষেত্রে অনেক দেশ সরকারিভাবে এই পদ্ধতিকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে এবং ইউনানি চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ সনদ প্রদানের ব্যবস্থা করেছে

ইউনানী ঔষধ তালিকা

ইউনানী ঔষধ হল প্রাচীন গ্রীক চিকিৎসা পদ্ধতির ভিত্তিতে গড়ে ওঠা একটি ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা ব্যবস্থা, যা পারস্য আরব অঞ্চলে ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়েছে এবং পরে দক্ষিণ এশিয়ায় জনপ্রিয় হয়েছে। এই পদ্ধতি মুসলিম শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় বিকাশ লাভ করে এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু ইউনানী ঔষধ এর তালিকা দেওয়া হলো

 Dibedex Capsules Diabetes Medicine:

 ডাইবিডেক্স ৩০ ক্যাপ একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক ঔষধ যা বিশেষভাবে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। এই ঔষধটি টাইপ ডায়াবেটিস এবং শর্করা যুক্ত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এটি অগ্ন্যাশয়ের ত্রুটি দূর করে ইনসুলিন উৎপাদন স্বাভাবিক রাখে এবং রক্তে গ্লুকোজের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে। আর-ডাইম্যান ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি অল্পদিনে ডায়াবেটিসের মাত্রা স্বাভাবিক ভাবে কমাতে সক্ষম হবেন। এই ঔষধটি ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করার জন্য একটি সমাধান প্রদান করে, যা ডায়াবেটিস রোগীর খাবার তালিকা অনুসরণ করে তৈইরি করা হয়েছে এটি দ্রুত ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসেবে পরিচিত এবং টাইপ ডায়াবেটিসের ঔষধ হিসেবে

একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক ঔষধ যা বিশেষভাবে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। এই ঔষধটি টাইপ ডায়াবেটিস এবং শর্করা যুক্ত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এটি অগ্ন্যাশয়ের ত্রুটি দূর করে ইনসুলিন উৎপাদন স্বাভাবিক রাখে এবং রক্তে গ্লুকোজের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে। আর-ডাইম্যান ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি অল্পদিনে ডায়াবেটিসের মাত্রা স্বাভাবিক ভাবে কমাতে সক্ষম হবেন। এই ঔষধটি ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করার জন্য একটি সমাধান প্রদান করে, যা ডায়াবেটিস রোগীর খাবার তালিকা অনুসরণ করে তৈইরি করা হয়েছে এটি দ্রুত ডায়াবেটিস কমানোর উপায় হিসেবে পরিচিত এবং টাইপ ডায়াবেটিসের ঔষধ হিসেবে কার্যকরী।

 ডাইবিডেক্স ৩০ ক্যাপ নিয়মিত ব্যবহার আপনাকে ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার উপায় প্রদান করবে এবং ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায় হিসেবে কাজ করবে। এটি টাইপ ডায়াবেটিসের প্রতিকারের উপায় হিসেবে প্রমাণিত এবং আপনার জীবনের গুণমান উন্নত করতে সাহায্য করবে। আর-ডাইম্যান শর্করা যুক্ত ডায়াবেটিসে উপকারী। অগ্ন্যাশয়ের যে অংশের ত্রুটির কারণে ইনসুলিন তৈরি কমে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায় আর-ডাইম্যান সেই ত্রুটি দূর করে ইনসুলিন নিঃসরণ স্বাভাবিক রাখে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এটি অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষকে ধ্বংসের হাত থেকে সুরক্ষা করে বিটা কোষ পুনঃ উৎপাদনের মাধ্যমে ইনসুলিন তৈরীতে সহায়তা করে। এছাড়াও অস্ত্রে গ্লুকোজ শোষণ হ্রাস করে রক্তে গ্লকোজ এর স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে

Biomex Gastric Medicine:

biomex পাকস্থলীর দুর্বলতা, লিভারের দুর্বলতা, হজমের দুর্বলতা, অম্লাধিক্য, পেট ফাঁপা, বায়ুজনিত পেট ব্যথা, অরুচি, চুকা ঢেকুর, বমিভাব কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় কার্যকরী। হাজমিনা প্লাস হজমের যাবতীয় গোলযোগ রোগ ব্যাধি দূর করার কাজে বিশেষভাবে কার্যকরী। হাজমিনা প্লাস লিভারের বিপাকীয় কার্যক্রম অত্যন্ত সুন্দরভাবে সংশোধন করে। হাজমিনা  পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এবং লিভার পাকস্থলীর কার্যক্রমের সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে পরিপাক তন্ত্রের ছন্দ নিয়ন্ত্রণ করে



Safi Syrup For Pimple Free Skin:

সিরাপ safi মূল্যবান প্রাকৃতিক ওষুধি উপাদান সমূহের সমন্বয়ে প্রস্তুত যা চর্ম রোগের চিকিৎসায় অতন্ত্য কার্যকারী। সিরাপ নিমো রক্ত বিশুদ্ধের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে উদ্দীপ্ত করার মাধ্যমে রক্ত পরিশোধন করে। ইহা মূত্র ঘর্ম নিঃসরণ বৃদ্ধি করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করার মাধ্যমে অস্ত্রের গতি বৃদ্ধি করে। সিরাপ নিমো নাকের রক্তক্ষরণ বন্ধ করে, কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে কোষস্থ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ঋতু পরিবর্তন কালীন সৃষ্ট বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে


Apelin Syrup - Appetite Booster:

আপেলিন সিরাপ মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদান যেমন- আপেলের নির্যাস মৌরি, দারচিনি, বড় এলাচ, জায়ফল লেবুর রসের অপূর্ব সমন্বয়ে প্রস্তুত একটি বিশেষ ফর্মুলেশন, যা দেহের প্রধান অঙ্গসমূহের শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আপেলিন সিরাপ শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, হৃৎপিন্ডের শক্তিবর্ধক, লিভারের শক্তিবর্ধক প্রোবায়োটিকা আপেলিন সিরাপ হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে, ক্ষুধাবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং রক্তাল্পতার চিকিৎসায় কার্যকরী। সিরাপ আপেলিন সিরাপ এর প্রধান উপাদান আপেলে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট উপাদানসমূহ, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া এতে রয়েছে আমিষ শর্করা, ভিটামিন সি, ভিটামিন , ভিটামিন কে, ভিটামিন ক্যালসিয়াম, আয়রন ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ফসফরাস পটাশিয়াম, সোডিয়াম জিংক, ফ্লোরাইড, ফাইবার, কপার ভিটামিন বি , বি২ এবং বি৬ যা ভিটামিন মিনারেল এর ঘাটতি পূরণ করে



kaiojera Vitamin Supplement:

kaiojera মূল্যবান বিশুদ্ধ ভেষজ উপাদানসমূহ দ্বারা উৎপাদিত একটি ন্যাচারাল ঔষধ। এটি বিভিন্ন পরিমান ভিটামিন অন্যান্য গুনাগুন সমৃদ্ধ। যা সাধারনত পুষ্টিহীনতা, সাধারন দূর্বলতা, পাকস্থলীর দুর্বলতা, রক্তের স্বল্পতা, কোষ্টকাঠিন্য বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব দূর করে থাকে

Jiamex Ginseng:

 Jiamex জিনসেং শারীরিক, মানসিক জৈবিক প্রশান্তিই হলো মানব জীবনের প্রকৃত সুখ। আর এই তিনটির যে কোনো একটি অপরটিকে প্রভাবিত করে। কারন এরা একে অপরকে প্রভাবিত করে। Jiamex জিনসিন হলো এই প্রশান্তি নিশ্চিতকারী ঔষধ, যা ২৭টি মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী। মানুষের শারিরীক দুর্বলতা, মানসিক অবসাদ যৌন- দুর্বলতাকে দূর করে দেহ মনে প্রফুল্লতা আনায়ন করে Jiamex জিনসিন। যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে করে তোলে আনন্দময়

Monivita Multivitamin:

সিরাপ Monivita মূল্যবান প্রাকৃতিক ওষুধি উপাদানসমূহের সমন্বয়ে প্রস্তুত যা শ্বাসকষ্ট, কাশি, সাধারণ দুর্বলতা, স্নায়বিক দুর্বলতা, স্মরণশক্তি দুর্বলতা, শিশুর কৃশতা চিকিৎসায় অতন্ত্য কার্যকারী। এটি হজমের যাবতীয় গোলযোগ রোগ ব্যাধি দূর করার কাজে বিশেষভাবে কার্যকরী। সিরাপ Monvita শারীরিক সুস্থতা মানসিক সচেতনা সুনিশ্চিত করে। এটি ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করে, শ্বসনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে

কন্ডোম ব্যবহার করেও কীভাবে আনন্দ পাওয়া যায়?👺

👉এগুলোকে অনেকেই অসুবিধাজনক, পিচ্ছিল বা আনন্দের পথে বাধা মনে করেন, যা পুরো অভিজ্ঞতাটাকে নষ্ট করে দেয়।

😍তবুও, বিষয়টা হলো—আপনাকে এটার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে, কারণ নিরাপত্তার গ্যারান্টি দেওয়ার জন্য এটি একমাত্র নির্ভরযোগ্য উপায়!

❗️প্রথম ভুল: অনেক সময়ই ভুল ধরনের কন্ডোম বেছে নেওয়া হয়। কন্ডোম কেনার সময় সঠিক আকার, প্রস্থ, মান এবং উপকরণ বিবেচনা করতে হবে। একবার সঠিক কন্ডোম খুঁজে পেলেই দেখবেন, অনুভূতি একেবারেই অন্যরকম!

❗️দ্বিতীয় ভুল: ভুল সময়ে কন্ডোম পরা। কন্ডোম কেবল সম্পূর্ণ শক্ত অবস্থায় থাকা লি'ঙ্গের উপর পরতে হয়। ফোরপ্লের পরে এবং সঠিক সময়ে।

😅এই বিষয়গুলো মনে রাখুন এবং কন্ডোমকে নিজের যৌনজীবনের একটি অংশ বানিয়ে নিন, দেখবেন কন্ডোমসহ সঙ্গমও অনেক মজাদার হয়ে উঠবে! 💦💦


সহজ যৌনতা ফিরিয়ে আনুন

👩‍❤️‍👨 সহজ যৌনতার অর্থ হল আকস্মিকভাবে, স্বতঃস্ফূর্ত হাবভাব বা ছন্দ দিয়ে সম্পর্কের উত্তাপ ও আবেগ ফিরিয়ে আনা।

☺️ আপনার সম্পর্কে কি একটু শীতলতা এসেছে? একবার ভেবে দেখুন, শেষ কবে আপনার সঙ্গীকে দেখে আপনি সত্যিকারের হাসি দিয়েছেন? সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যতটা সম্ভব হাসি ভাগ করুন। ছোট ছোট মিষ্টি মুহূর্ত তৈরি করাই সহজ যৌনতার সূচনা।

👩‍❤️‍💋‍👨 সঙ্গীর সম্মতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার সঙ্গী একবার না বলে দেয়, তবে তাদের কাছ থেকে এ বিষয়ে আরেকবার আগ্রহ আশা করবেন না। সম্পর্কের প্রতি সম্মান দেখান এবং ধীরে ধীরে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে বোঝার চেষ্টা করুন।

📌 পরামর্শ: নিজেকে প্রশ্ন করুন, যৌনতা থেকে আপনি কী চান? এটা কি আপনার জন্য এক ধরনের মানসিক অনুপ্রেরণা, নাকি শুধুই শারীরিক চাহিদা? এই বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন। কথোপকথনের মাধ্যমে আপনারা একে অপরের চাহিদা ও অনুভূতি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

সম্পর্কে সহজতাই আসল চাবিকাঠি। তাই সঙ্গীকে সময় দিন, মজার মুহূর্ত ভাগ করুন এবং নিজেকে প্রকাশ করুন।

যৌন দূর্বলতা যৌনাঙ্গ মোটাতাজা করার উপায়?

যৌন দুর্বলতা বা যৌনাঙ্গ মোটাতাজা করার বিষয়ে অনেক প্রচারণা রয়েছে, তবে এই বিষয়গুলিতে সতর্ক থাকা জরুরি কারণ অনেক ক্ষেত্রে অপ্রমাণিত বা ভ্রান্ত ধারণা ছড়ানো হয়। সঠিক সমাধানের জন্য একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া সর্বোত্তম। তবে এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা হলো:

১. যৌন দুর্বলতার কারণ বিশ্লেষণ

যৌন দুর্বলতার পেছনে থাকতে পারে:

মানসিক চাপ বা উদ্বেগ

শারীরিক অসুস্থতা (যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ)

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা

ধূমপান বা অ্যালকোহল সেবন

অপর্যাপ্ত পুষ্টি বা ঘুমের অভাব

করনীয়:

সঠিক খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করুন (যেমন বাদাম, ডিম, দুধ, কলা, মধু ইত্যাদি)।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন (বিশেষ করে পেলভিক ফ্লোর ব্যায়াম)।

ধূমপান বা অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকুন।

মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন।

২. যৌনাঙ্গের স্বাস্থ্য উন্নত করার উপায়

যৌনাঙ্গ বড় করার জন্য কোনো মেডিক্যালি প্রমাণিত ও নিরাপদ পদ্ধতি নেই। তবে যৌন স্বাস্থ্য উন্নত রাখতে:

রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

প্রাকৃতিক তেল (যেমন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল) দিয়ে হালকা ম্যাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হতে পারে।

৩. চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা মানসিক চাপ তৈরি করে, তবে একজন ইউরোলজিস্ট বা সেক্সোলজিস্টের পরামর্শ নিন। প্রয়োজন হলে তারা পরীক্ষার মাধ্যমে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করবেন।

সতর্কতা:

বাজারে থাকা অপ্রমাণিত ওষুধ বা ক্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। এগুলো বিপদজনক হতে পারে এবং আপনার সমস্যাকে আরও জটিল করতে পারে।

প্রচলিত গুজবে বা বিজ্ঞাপনে বিশ্বাস করবেন না।

আপনার যদি বিশেষ কোনো প্রশ্ন থাকে বা সাহায্য দরকার হয়, জানাতে পারেন।

যৌ*ন ক্ষমতা বাড়াতে প্রতি দিন খাদ্যতালিকায় রাখুন কিছু খাবার 

এমন কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে যৌ*ন ইচ্ছা ও ক্ষমতা দুই-ই বৃদ্ধি পায়।

কর্মব্যস্ত জীবন, খাদ্যাভ্যাসের জটিলতা ইত্যাদি কারণে নানা অসুখ যেমন ঘাঁটি গাড়ছে শরীরে, তেমনই প্রাত্যহিক জীবন থেকে সরে যাচ্ছে যৌ*নতার ইচ্ছা। দেশ-বিদেশের নানা গবেষণায় প্রমাণিত, প্রতি দিনের জীবনে যত কাজের চাপ বাড়ে, ততই হ্রাস পায় লিবিডো বা কামেচ্ছা। এ দিকে সুস্থ ও স্বাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকতে গেলে সুন্দর যৌন জীবনও অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ।

শরীরচর্চা ছাড়াও নিয়মিত যৌ*নক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে কিছু খাবারও। ফিটনেস বিশেষজ্ঞ ও পুষ্টিবিদ সুমেধা সিংহের মতে, এমন কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে যৌন ইচ্ছা ও ক্ষমতা দুই-ই বৃদ্ধি পায়।

শরীরের শক্তিবৃদ্ধি ও অবসাদ কাটাতেও এ সব খাবার বিশেষ কার্যকর। দেখে নিন সে সব।

১.দুধের ভুমিকা : 
খাঁটি দুধ, দুধের সর, মখন ইত্যাদি খাবার থেকে প্রচুর পরিমাণে প্রাণিজ ফ্যাট পাওয়া যায়। এই ফ্যাট শরীরে যৌ*ন শক্তি বাড়াতে অত্যান্ত সহায়ক হিসাবে কাজ করে। আপনি যদি শরীরে সে*ক্স হরমোন বাড়াতে চান তাহলে ফ্যাট জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমাণে খান। তবে সেগুলি যেন প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট হয়। যেমন- গুরুর দুধ, খাঁট মাখন। এখানে বলে রাখা ভালো যে, খাঁটি মাখন ছাড়া ভেজাল মাখন কোন ভাবেই খাবেন না।

২.খেজুরের ভুমিকা : 
খেজুর বা খোরমা খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শারীরিক শক্তি ও যৌ*ন শক্তির উদ্দিপনা। আদিকাল থেকেই বিবাহ শাদিতে খোরমা খেজুর বিতারণ করার একটা রেওয়াজ চালু হয়ে আসছিল। এটা মূলত এজন্যই যে, দাম্পতি জীবনের চাহিদা পূরণে খেজুরের ভুমিকা যথাযথ।
খেজুরের মধ্যে থাকা বিদ্যমান বিভিন্ন শক্তিশালী  খনিজ উপাদান আপনার যৌ*ন শক্তিকে বাড়াতে এবং কর্মক্ষণ রাখতে সহায়তা করে। এজন্য দেখবেন যৌ*ন হালুয়া বা মদক তৈরিতে খোরমা খেজুর ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও চিকিৎসা বিজ্ঞানেও খেজুরকে যৌ*ন শক্তির বৃদ্ধির সহায়ক খাদ্য উপাদান হিসাবে গণ্য করা হয়। আরবদের প্রধান খাদ্য হিসাবে খেজুর বেশ পরিচিত। এজন্য আরাবিয়ানদের শারীরিক শক্তি ও যৌ*ন শক্তি অধিক। খেজুর খেয়ে যৌ*ন শক্তি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন ৩-৫ টি খেজুর খাবেন কিংবা তাজা খেজুর মাখনের সাথে খেতে পারেন।

৩.মধুর ভুমিকা :
মধু হচ্ছে একটি বহু উপকারী খাবার। এতে রয়েছে হাজারো রকম ফুল ও দানার নির্যাস। মধু খেলে মস্তিস্ক শক্তি বৃদ্ধি তথা ব্রেইন ভাল হয়। দেহের স্বাভাবিক শক্তি তৈরি হয়।
সুস্বাস্থ্যের জন্য মধু খুবেই উপকারী একটি খাবার। নিয়মিত মধু খেলে আপনার শরীল সবল ও শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি যৌ*ন শক্তি অধিক বৃদ্ধি পাবে।

৪.তরমুজ : 
ভায়াগ্রার সমান কাজ করে এই ফল। সম্প্রতি নানা গবেষণায় প্রমাণিত, শুধু শরীরে পানির  মাত্রা বাড়ানো এবং ওজন কমাতেই সাহায্য করে না তরমুজ, বরং যৌ*ন ইচ্ছা বাড়াতেও একই রকম সাহায্য করে এই ফল। যৌনাঙ্গ দৃঢ় হওয়া বিষয়ক সমস্যার চিকিৎসায় তরমুজ বেছে নিতে পারেন। এর সিট্রোলিন অ্যামিনো অ্যাসিড লিবিডোর মাত্রা বাড়ায়। ফলে কামেচ্ছা ও যৌ*ন ক্ষমতা দুই-ই বাড়ে।
শরীরের যৌ*ন ক্ষমতার বৃদ্ধির জন্য কলা হতে পারে একটি ভাল খাবার। কেননা কলার মধ্যে পাওয়া যায় ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম। ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম মানব দেহে যৌ*নরস বৃদ্ধি করে।
এছাড়াও কলাতে রয়েছে ব্রমেলাইন নামক এক প্রকার এনজাইম; পরুষের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে এটি বিশেষ ভুমিকা রাখে। তাছাড়া কলার বিভিন্ন খনিজ শরীলকে সবল ও শক্তিশালী করে।

৫.আমন্ড এবং পেস্তা :
আমন্ডে প্রচুর ভিটামিন ই রয়েছে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ যে সব খাবার ইস্ট্রোজেন ও টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে, তাদের মধ্যে আমন্ড অন্যতম। তাই নারী-পুরুষ নির্বিশেষ এই খাবার যৌ*নাকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে তোলে। আবার লিবিডো বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেস্তা। এটি তামা, জিঙ্ক ও ম্যাঙ্গানিজ একটি বিশাল প্রাকৃতিক উৎস। শুক্রাণুর ঘনত্ব বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেস্তা।

৬.পালংশাক ও অন্যান্য সবজির ভুমিকা :
পালংশাক এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম । খাবারের এই খনিজ পদার্থটি শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। ফলে যৌ*ন উদ্দীপনাও অনেক বেড়ে যায়।
এছাড়াও অন্যান্য সবজি যেমন- ব্রকলি, টেুস, বাঁধাকপি, ফুলকপি ইত্যাদিতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। সুস্থ যৌ*ন জীবনের জন্য এগুলো অত্যান্ত প্রয়োজনীয় খনিজ।

৭.তৈলাক্ত মাছের ভুমিকা :
তৈলাক্ত মাছে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা যৌন শক্তি বাড়াতে কিংবা যৌ*ন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে।
এছাড়াও সামুদ্রিক মাছেও এই এসিড প্রচুর পরিমানে থাকে। এসব খাবার খেলে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়, শরীলের ডোপামিন বেড়ে যায়, দেহের গ্রোথ বা বৃদ্ধি জনিত হরমোন নির্গত হয়।

 ৮. বাদামের ভুমিকা :
প্রাচীনকাল থেকেই কাঠ বাদাম কিংবা কাঠ বাদামের দুধ যৌ*ন শক্তি বাড়ানোর উপায় হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে সকল প্রকার বাদামে যৌ*ন উপকারিতা রয়েছে। যেমন- চীনা বাদাম, কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদি।

৯.কালোজিরার ভুমিকা :
ইসলাম ধর্মে মিত্যু ব্যাতিত সকল রোগের ওষুধ মনে করা হয় কালোজিরাকে। তবে যৌ*ন শক্তির বৃদ্ধির জন্য কালোজিরা বিভিন্ন ভাবে খাওয়া হয়ে থাকে। যেমন - মধুর সাথে নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীল সবল হওয়ার পাশাপাশি যৌ*ন শক্তি বৃদ্ধি পায়। আবার কালোজিরার তেল ব্যবহার করেও বিশেষ ফল পাওয়া যায়।

১০. কুমড়োর বীজের ভূমিকা :
কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক ও অন্যান্য  খনিজ উপাদান। যৌ*ন শক্তি বাড়াতে জিঙ্ক ও এসব খনিজ শক্তিশালী ভূমিকা পালক করে থাকে। কুমড়োর বীজ থেকে ভাল ফল পাওয়ার জন্য তাতে ঘি মেখে খাওয়া প্রয়োজন।

১১.মিষ্টি আলুর ভুমিকা :
মিষ্টি আলু থেকে প্রচুর পরিমানে শর্করা পাওয়া যায়। তবে মিষ্টি আলু যে একটি সে*ক্স ফুড তা অনেকেই জানি না। এতে শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এর পাশাপাশি রয়েছে বিটা ক্যরোটিন। এই উপাদানটি সে*ক্স হরমোন তৈরি করতে সাহায্য করে। তবে ডায়াবেডিস রোগিদেরকে মিষ্টি আলু খেতে সতর্ক হতে হবে। কেননা যাদের ডায়াবেডিস আছে তারা সবসময় মিষ্টি আলু এড়িয়ে না চললে ডায়াবেডিস বেড়ে যেতে পারে।

১২.যৌ*ন শক্তি বাড়াতে কলিজা খান
অনেকেই কলিজা খুবই পছন্দ করেন আবার কেউ কেউ কলিজা খেতে পছন্দ করেন না। তবে যৌন জীবনে কলিজা খাওয়া ইতিবাচক ফল দেয়।
কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক। এই খনিজ শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং যৌ*ন শক্তি বাড়ায়। আপনার দেহে যদি যথেষ্ট পরিমানে জিঙ্ক না থাকে তাহলে প্রয়োজনীয় হরমোন উৎপন্ন হয় না। এছাড়াও জিঙ্কের কারণে আরোমেটেস এনজাইম নির্গত হয়।

১৩.আপেল এর ভুমিকা :
কথিত আছে প্রতিদিন একটা করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগে না অর্থাৎ কোন রোগ ধরে না। তাই বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন একটি করে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আপেলে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ। 
আপেল খেলে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে তেমনি শরীরের যৌন শক্তি বাড়াতে ভুমিকা পালন করে। তাই আপনি যৌন শক্তি বাড়াতে প্রতিদিন একটি করে সবুজ আপেল খেতে পারেন।

১৪.কফি যৌন উদ্দিপনায় ভুমিকা রাখে :
আমরা অনেকেই নিয়মিত কফি পান করি । কিন্তু অনেকেই জানি না যে, কফিতে থাকা ক্যাফিইন শরীরের সে*ক্স মুড ঠিক রাখে। তবে দিনে ২/৩ বারের বেশি কফি পান করলে শরীরে অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

১৫.চেরি ফলের ভুমিকা :
পুরুষদের জন্য চেরি ফল একটি আদর্শ খাবার যৌ*ন শক্তির বৃদ্ধির জন্য। আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে চেরি ফল রাখলে দিন দিন যৌ*ন শক্তি উন্নতি হবে। কেননা এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে। যা আপনার যৌ*নাঙ্গের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে।

১৬. যৌ*ন ক্ষমতা বাড়ায় পেঁয়াজ :
যৌ*ন ক্ষমতা বাড়াতে আদিকার থেকে পেঁয়াজ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে পেঁয়াজ খেতে হবে সোধন করে। মধুর সাথে মিশিয়ে  এবং কারোজিরা সহ খেলে যৌন শক্তি বাড়ে। এছাড়াও পেঁয়াজের ভিতর পারদ এক ফোটা দিয়ে আগুনে পুড়িলে ভিতরটি ধপ ধপে সাধা হয়ে যায়। তখন যৌ*ন ক্ষমতা বাড়ার ওষুধ হিসাবে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

১৭.গাজরের ভুমিকা :
সবাই জানি গাজর একটি শক্তিশালী সবজি। তবে এটিতে প্রচুর পরিমানে বিভিন্ন খনিজ রয়েছে। ১৫০ গ্রাম গাজর কুচি নিয়ে ১ চামস মধু ও হাফ সিদ্ধ ডিম নিয়মিত দুই মাস খেলে আপনার যৌ*ন শক্তি অধিক হারে বৃদ্ধি পাবে।

১৮.বিট এর ভুমিকা :
আপনার যৌ*নাঙ্গের ক্ষমতার বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত সালাদের সাথে বিট যুক্ত করতে পারেন। বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমানে নাইট্রেট । যা আপনার যৌ*ন জীবনকে চাঙ্গা রাখবে।

১৯.যৌন শক্তি বাড়াবে স্ট্রবেরী :
স্ট্রবেরী হচ্ছে একটি টক-মিষ্টি ফল তবুও যৌ*ন ক্ষমতা বাড়াতে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে। দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে থাকে এটি। ফলে শরীরের সক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। কেননা এটিতে রয়েছে প্রচৃর পরিমানে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেনট।

২০.জাফরান :
যৌ*নশক্তি বৃদ্ধি ও কামেচ্ছাকে স্বাভাবিক রাখতে এই ফলের ভূমিকা অনস্বীকার্য। জাফরান যেমন মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে তেমনই এটি রক্তে ইস্ট্রোজেন, সেরোটোনিন ও অন্যান্য ফিল-গুড হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। তাই অনেক ফিটনেস এক্সপার্টই দুধে জাফরান মিশিয়ে খাওয়ার পক্ষপাতী। লিবিডো বৃদ্ধিতে এই খাবার বিশেষ উপকারী।

২১.ডার্ক চকোলেট :
প্রতি দিন দু’টুকরো করে ডার্ক চকোলেট রাখুন
খাদ্যতালিকায়। কেবল লিবিডো বৃদ্ধিতেই সাহায্য করবে এমনই নয়, বরং দীর্ঘ দিন অনভ্যস্ত যৌ*ন জীবনকেও খুব তাড়াতাড়ি ছন্দে আনে এটি। এতে এল-আর্জিনিন অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা শরীরের নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক মাত্রায় রেখে উদ্যমী করে তোলে। রোমান্স আর আবেগের প্রতীক চকলেট। বলা হয়, চকলেট খাওয়ার পর নারীদের শরীরে যে পরিমাণ ‘এন্ডোফরমিন’ তৈরি হয় তা ঘনিষ্ঠ ‘ফোরপ্লে’য়ের তুলনায় চার গুণ। পাশাপাশি ‘ফোরপ্লে’তে চকলেটের রয়েছে কয়েকটি আকর্ষণীয় ব্যবহারও।

২২.পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার :
শরীরে পটাশিয়াম কমে গেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় রাখলে তা লিবিডো বৃদ্ধি করতেও বিশেষ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। তাই কলা, শুকনো খুবানি, নারকেলের পানি ইত্যাদি খাবার প্রতি দিন রাখুন খাদ্যতালিকায়।

২৩.ডিম :
- শেষ কবে কোনো রকম তাড়াহুড়া ছাড়া দুশ্চিন্তা মুক্তভাবে সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সময় কাটিয়েছিলেন মনে করতে পারেন? দৈনন্দিন রুটিনবাঁধা জীবন আর সংসারের বিভিন্ন ঝামেলার কারণে যৌ*নজীবন আকর্ষণীয় করা নিয়ে চিন্তা করার সময় হয়ে ওঠে না অনেকেরই। এখানেই ডিমে থাকা ‘ভিটামিন বি ফাইভ’ এবং ‘ভিটামিন বি-সি-ক্স’য়ের ভূমিকা। দুটোই মানসিক চাপ কমায়, বৃদ্ধি করে যৌ*ন ক্ষমতাও। পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত অন্যান্য উপকার তো আছেই। 
- ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন। শরীরের হরমোন ঠিক রাখতে এবং মানসিক চাপ কমাতে এটি সাহায্য করে থাকে। সুতরাং ডিম হতে পারে যৌ*ন স্বাস্থ্যের জন্য একটি আদর্শ খাবার। প্রতিদিন সকালে নাস্তার সাথে একটি ডিম রাখুন। ফলে আপনার যৌ*ন ক্ষমতার বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরও কর্মশক্তি বৃদ্ধি পাবে।

২৪.কমলা: 
একটি মিষ্টি ও আবেদনময়ী ফল এই কমলা। সঙ্গীকে কামোত্তেজক এক অভিজ্ঞতায় প্রতি আকৃষ্ট করতে চকলেটের পরিবর্তে ব্যবহার করা যেতে পারে এই ফল।

২৫.রসুন :
সমস্যা মুখোমুখি না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের যৌ*নস্বাস্থ্য ও ক্ষমতার উপর গুরুত্ব দেই না। এই অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত এবং প্রতিদিন রসুন খাওয়ার মাধ্যমে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়েরই যৌ*ন প্রক্রিয়া, যৌ*নক্ষমতা এবং স*ঙ্গমের চাহিদা বৃদ্ধি করতে রসুনের উপকারিতা সুপরিচিত। এর প্রধান কারণ হল, রসুনে প্রচুর পরিমাণে থাকে ‘অ্যালিসিন’ নামক উপাদান, যা যৌ*নাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে।


পুরুষত্ব ধরে রাখতে কিছু বদভ্যাস বাদ দেওয়া জরুরি, না হলে জৌলুস থাকবে না! 😏 দেখে নিন কোন অভ্যাস আপনার ক্ষতি করছে:

১. বসে সময় কাটানো: আলসেমি করলে শুধু পেট নয়, পুরুষত্বের ওপরও কুফল পড়ে! একটু নড়াচড়া করুন, নয়ত খেসারত দিতে হবে! 🛋️➡️🏋️‍♂

২. ধূমপান: শুধু ফুসফুস নয়, ধূমপান যৌনক্ষমতারও শত্রু! 🙅‍♂️ বলার মতো কিছু রাখতে চাইলে দ্রুত ছাড়ুন!

৩. দাঁতের অবহেলা: মাড়ির সমস্যা মানে শুধু মুখে নয়, জননেন্দ্রিয়ের ওপরও আক্রমণ! 😬 ব্রাশ করুন ভাই, পুরুষত্বের ধার কমাতে না চাইলে!

৪. অপর্যাপ্ত ঘুম: "ঘুমও তো এক কাজ"– না ঘুমালে 'টেস্টোস্টেরন' কমবে, অবসাদ হবে। 💤

৫. কম সঙ্গম: সপ্তাহে অন্তত একবার সঙ্গমে লিপ্ত না হলে মুখ নামানো ছাড়া উপায় নেই! 😅

৬. তরমুজ খান: প্রতিদিন তরমুজ খেলে নাইট্রিক অক্সাইড বাড়ে, যা শক্তি দেয়! 🍉

৭. ট্রান্স ফ্যাট: ফাস্ট ফুড খেলে পুরুষত্ব হারানোর পথ সুগম হয়। স্বাস্থ্যকর খাবারই রাখবে সুস্থ শুক্রাণু। 🍔

৮. অতিরিক্ত টিভি: সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার বেশি টিভি দেখলে শুক্রাণুর পরিমাণ কমে। কম টিভি দেখুন, থাকুন সক্রিয়! 📺

এই বদভ্যাসগুলো বাদ দিন, পুরুষত্ব থাকবে আরও দৃঢ়। অলসতা ছেড়ে সক্রিয় হোন, নয়ত পুরুষত্ব থাকবে কাগজে-কলমেই! 😆

#স্পার্ম  #শুক্রাণু  #বাড়ানোর_উপায় 

যাদের বাচ্চা হচ্ছে না তাদের জন্য।

স্পার্ম মটিলিটি (sperm motility) বা শুক্রাণুর গতিশীলতা বাড়ানো প্রাকৃতিকভাবে অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব, তবে এর জন্য সঠিক জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, এবং কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অবলম্বন করা জরুরি। শুক্রাণুর মটিলিটি (গতি) একজন পুরুষের প্রজননক্ষমতার গুরুত্বপূর্ণ সূচক, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে। মটিল স্পার্মের সংখ্যা বেশি থাকলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি থাকে।

নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ এবং পরামর্শ আছে যা স্পার্ম মটিলিটি বৃদ্ধি করতে সহায়ক হতে পারে:

১. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
   সুষম খাদ্য স্পার্মের স্বাস্থ্য এবং মটিলিটি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুষ্টি উপাদান আছে যেগুলি স্পার্মের গুণগত মান এবং গতিশীলতা বাড়াতে সহায়ক:

   - অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: ভিটামিন C এবং ভিটামিন E স্পার্মের স্বাস্থ্য এবং গতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এই ভিটামিনগুলি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা শুক্রাণুকে সুরক্ষিত রাখে এবং তার মটিলিটি বাড়ায়। 
     - ভিটামিন C: সাইট্রাস ফল, স্ট্রবেরি, পেঁপে।
     - ভিটামিন E: বাদাম, সাদা শাক, অ্যাভোকাডো।

   - জিঙ্ক (Zinc): জিঙ্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ যা শুক্রাণুর গুণগত মান এবং গতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। জিঙ্কের অভাব শুক্রাণুর পরিমাণ এবং গতিশীলতা কমিয়ে দিতে পারে।
     - জিঙ্কের উৎস: মাংস, বাদাম, ডাল, মাছ।

   - ফোলেট (Folate): এটি শুক্রাণুর স্বাস্থ্য এবং উত্পাদন বাড়াতে সহায়ক।
- ফোলেটের উৎস: সবুজ শাকসবজি, বিনস, অরেঞ্জ।

   - অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: শুক্রাণুর গতি ও গুণমানের উন্নতির জন্য অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড গুরুত্বপূর্ণ। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং শুক্রাণুর গতিশীলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
     - অমেগা-৩ এর উৎস: মাছ, বাদাম, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।

---

২. নিয়মিত ব্যায়াম
   - অতিরিক্ত ওজন: অতিরিক্ত মেদ বা ওজন শুক্রাণুর গুণগত মান এবং মটিলিটি কমিয়ে দিতে পারে। তাই, স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা জরুরি।
   - কার্ডিও এবং শক্তি বৃদ্ধি ব্যায়াম: কার্ডিও (দৌড়ানো, সাইকেল চালানো) এবং শক্তি বৃদ্ধি ব্যায়াম শুক্রাণু উৎপাদন এবং মটিলিটি বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যায়াম বা অত্যাধিক শারীরিক চাপও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, তাই ব্যালান্স রাখা প্রয়োজন।

---

৩. মানসিক চাপ কমানো
   মানসিক চাপ বা উদ্বেগ শুক্রাণুর গুণগত মান এবং মটিলিটিকে প্রভাবিত করতে পারে। উচ্চ মানসিক চাপের ফলে কোর্টিসল (stress hormone) বৃদ্ধি পায়, যা শুক্রাণুর উৎপাদন এবং গতি কমিয়ে দেয়।

   - যোগব্যায়াম (Yoga), ধ্যান (Meditation), এবং গভীর শ্বাসপ্রশ্বাস (Deep breathing) চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
   - পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ঘুমও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ঘুমের সময় শরীর রিচার্জ হয় এবং প্রজনন ক্ষমতা উন্নত হয়


সহবাসের সময় মেয়েরা কিভাবে পুরুষদেরকে আর বেশি উত্তেজিত করতে পারে।

১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্বেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেম ক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময় কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিত স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা।

২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করে এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।

৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিত, স্বামী যখন তার কাপড় খুলছে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকে মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কত গুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করতে পারে যে তার রুক্ষ শরীর স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন।

 মিলনের সময়-

মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্ট্যের উপর। প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্য।

১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।

২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।

৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যন্ত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।

দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস। নীরস রমণীর করণীয়ঃ

১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।

২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিত হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।

৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।

সহবাসের টাইম, তৃপ্তি এবং লি:ঙ্গের সাইজ ও সেঃক্সের পজিশন এবং সপ্তাহে কতবার‌ সহবাস করা উত্তম।। 

শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত পড়েন ধৈর্য ধরে।

মূলত সহবাসের সময় ও তৃপ্তি সবার এক না।। ব্যক্তিভেদে সময়, তৃপ্তি ভিন্ন ও আলাদা। 

কারও ৫ মিনিট, কারও ১০ মিনিট, কারও ১৫ মিনিট,  কারও ২০ থেকে ২৫ মিনিট +/- লাগে।

এটা নির্ভর করে বয়স, ওজন, উচ্চতা ও মানসিক সম্পর্কের উপর।। 

মানুষের রুচি, চাহিদা, বয়স, শারীরিক গঠন সবার এক না, তাই সবাই একই সময়ে তৃপ্তি পাবে এমন না।

তবে, একজন ব্যক্তির নূন্যতম চাহিদা ৫ থেকে ৭ মিনিট ধরাই যায়। এর কম হলে বেশির ভাগ নারী-পুরুষের চাহিদা পূরন হয় না।। 
অর্থাৎ অতৃপ্ত থেকে-ই যায়।।। 

সে-ক্সের কসের সময় স্বামী, স্ত্রীর মাঝে নিহিত সম্পর্কের উপর বেশি নির্ভর করে।

নিজেদের মাঝে সম্পর্ক ভালো থাকলে, বোঝাপড়া ভালো থাকলে সেঃক্সেও সময় বৃদ্ধি পায়। 

সে:ক্সের সময় শারীরিক ও মানসিক উভয়ের উপর নির্ভর করে। তাছাড়া সুস্থ পরিবেশ,  উন্নত মানের খাবার, উত্তম লাইফ স্টাইল এসবের উপরও অনেকটা নির্ভর করে।

তাছাড়া স,হবাসের জন্য অনুকূল পরিবেশ দরকার। সুন্দর পরিবেশ থাকলেও স,হবাস দীর্ঘ হয়।

তৃপ্তির জন্য লি*ঙ্গের সাইজ কতটুকু লাগে?

 সাধারণত উত্তে,জিত অবস্থায় লি,ঙ্গ  নূন্যতম ৩ ইঞ্চি থেকে ৩.৫ ইঞ্চি হলেই হয়। টাইমিং আসল বিষয়। 

হাতির সুড় বা কলা গাছের মত হতে হবে এমন না। মুখ রুচক বিজ্ঞাপন গুলো ১০০০০০% ভুয়া, প্রতারানা, বাটপারি। 

মূলত অ-তৃপ্তি থাকে তারা যারা বেশি বেশি  প,র্নোগ্রাফি দেখে, প,র্নো তারকাদের সাথে নিজেকে তুলনা করে, সারা দিন সে,ক্স নিয়ে কল্পনা করে করে, হ,স্তমৈ থুন,  ঘষাঘষি করে ধ্বঃজঃভঃঙ্গে পরিনত করে তারাই অতৃপ্তিতে থাকে।।।।  

তৃপ্তির জন্য সাইজ কোন বিষয় না। আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছে শরীর, স্বাস্হ্যে, উচ্চতা, ওজন অনুযায়ী সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।।। লিঃঙ্গ মোটা হিসাবে আপনার হাতের বৃদ্ধা আঙুলের মত হলেই হয়।।

প,র্নো,গ্রাফির তারকাদের সাথে নিজেকে মিলাবেন না প্লিজ। অনেক কিছুই অভিনয় ও এডিট থাকে।

আল্লাহ আপনাকে শারীরিক গঠনের উপর নির্ভর করে যতটুকু দরকার ততটুকু দিয়েছে। 

পজিশন:- পজিশন সবার এক না। ব্যক্তি ভেদে ভিন্ন পজিশনে তৃপ্তি আসে। বিয়ের পর খোঁজে বের করুন কোন পজিশন আপনার জন্য উত্তম।
গর্ভধারণের জন্য কোন পজিশন নেই। বী:র্যে শুক্রানো ঠিক থাকলে, জরায়ুতে সমস্যা না থাকলে যে কোন পজিশনে গর্ভধারন সম্ভব।

মোয়েদের গনোরিয়া সম্পর্কে জানেন তো?

বর্তমান অধিকাংশ মহিলারা এই ভয়বহ রোগে আক্রান্ত তবে সে নিজেও জানেনা আবার ডাক্তারদের সাথে খোলামেলা সব শেয়ার না করার কারণে ডাক্তারাও ধরতে বা বুঝতে পারেনা।

লক্ষণঃ

প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণ নাও দেখা যেতে পারে। পরে ধীরে ধীরে রোগ শরীরে বিস্তার করলে লক্ষণ দেখা যায়।

*যোনিপথ আক্রান্ত হতে পারে।

*সাদাস্রাব বা হলুদ স্রাব বের হয়।

*সাহবাসে জালাপুড়া করতে পরে।

*ঋতুস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

#এই চারটি লক্ষণের যে কোনো একটি বা দুইটি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

গনোরিয়া কি ? 

গনোরিয়া এক ধরনের যৌন ব্যাধি। এই রোগে যৌনাঙ্গ থেকে পুঁজ বের হয়। পুরুষ এবং নারী উভয়ের ই এ রোগ হতে পারে।
.
কারণ কি? 

গনোরিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলনের ফলে এর জীবাণু ( গনোকক্কাস ) সহজেই অন্য যৌনসঙ্গীর দেহে প্রবেশ করে। 

অর্থাৎ একজন গনোরিয়া রোগের রোগী ছড়ানোর প্রধান মাধ্যম।
.
লক্ষণ কি ? 

পুরুষের জন্য লক্ষণ: 

★ প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া করা

★ প্রসাব করার আগে ও পরে লিঙ্গের মুখ দিয়ে পুঁজ পড়া, যা কখনো কখনো কাপড়ে দাগ তৈরি করে থাকে।

★ প্রস্রাব করতে কষ্ট হতে পারে। অনেক সময় প্রস্রাব আটকে যেতে পারে।

★ কয়েক মাস বা বছর পরে হাঁটু কিংবা গিরায় ব্যথা এবং ফুলে উঠতে পারে।
.
মহিলাদের জন্য লক্ষণ: 

★50 শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো উপসর্গ থাকে না

★প্রসাবের সময় সামান্য ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হতে পারে। অল্প অল্প উপযুক্ত পোশাক নির্গত হতে পারে। 

কয়েক মাস বা বছর পরে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে:

★তলপেটে ব্যথা হতে পারে

★ঋতুস্রাবে সমস্যা হতে পারে

★বন্ধ্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
.
কিভাবে ছড়ায়?

গনোরিয়া আক্রান্ত রোগীর সাথে যৌনমিলনের ফলে গনোরিয়া আক্রান্ত রোগীর নিঃসৃত পুঁজ যদি অন্য নারী বা পুরুষের যৌনাঙ্গ স্পর্শ করে। 
.
কাদের মধ্যে এই রোগ বেশি হয়?

★ একাধিক যৌনসঙ্গী যাদের আছে

★নিজের বিশ্বস্ত স্ত্রী ছাড়া যারা অন্য মেয়েদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে

★যারা পতিতালয় বা বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে পতিতাদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে

★ যারা তাদের গার্লফ্রেন্ডের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে 

★অসাবধান যৌন জীবন যাপনকারী

★অন্যান্য যৌন রোগে আক্রান্ত যৌন রোগে

★গনোরিয়ায় আক্রান্ত মায়ের গর্ভজাত শিশু 
.  ( চোখে সমস্যা হয় )

বাসর রাতে মেয়েদের ভয় কি নিয়ে?

বাসর রাত প্রতিটি মানুষের জীবনেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাসর রাত নিয়ে পুরুষের মাঝে যেমন কাজ করে প্রবল উত্তেজনা, নারীর মাঝে কাজ করে ঠিক তেমনি ভয়। শুধু ভয় বললে কম বলা হবে, ভয়-শঙ্কা-অস্বস্তি সব মিলিয়ে অনেকগুলো অনুভব কাজ করে প্রত্যেক নারীর মাঝেই। কমবেশি প্রতিটি নারীরই যৌন মিলনের ভয়টা থাকেই। বিয়ের সাথে জড়িয়ে আছে যৌন সম্পর্কের বিষয়টা এবং প্রেম করে বিয়ে হোক বা পারিবারিক, অবধারিত ভাবেই বিয়ের রাতে এই বিষয়টি নিয়ে প্রবল ভয় কাজ করে নারীদের মাঝে। কেননা এখনো আমাদের দেশের মেয়েরা সাধারণত বিয়ের আগে ভার্জিনই থাকেন। ফলে নিজের জীবনের প্রথম যৌন মিলনের ব্যাপারটি নিয়ে শংকা হওয়াটাই স্বাভাবিক। প্রথম আরেকজন মানুষের সাথে নিরবিলি জীবন, ঠিক আরেকজনও না, বর। এতদিন যাকে কেবল দূর থেকেই দেখেছেন, তার সাথেই এখন কাটাতে হবে জীবন। একই কামরায় দুজনে নিরিবিলি জীবন-যাপন করবেন, একসাথে কাটাবেন জীবনের বাকি রাতগুলো। কী হবে, কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে সব নারীই অনেক কিছু চিন্তা করে ফেলেন।
 
তাহলে আসুন দেখে নেই মেয়েরা আসলে কি নিয়ে ভয় করে- 

১. বিয়ের প্রথম রাত বলে কথা, প্রত্যেক নারীই চান এইদিন তাঁকে পরীর মত দেখতে লাগুক। কেমন দেখাচ্ছে তাঁকে, বরের চোখে ভালো লাগছে কিনা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে শংকায় ভোগেন প্রায় সব নারী।
আমাকে কেমন দেখাচ্ছে: আমাকে কি সুন্দর লাগতেছে, ড্রেসটা কি আমার সাথে মানিয়েছে মেকআপটা ঠিক আছে তো ইত্যাদি ইত্যাদি। মেয়েরা নিজের যত্ন নিতে সব সময় লেগে থাকে। আর যদি বিয়ের ব্যাপারটা হয় তাহলে তো কোন কথায় নেই। সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত সাজো গুজো করতে। নিজেকে সবার মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে বিয়ের দিনে বিজি থাকে। আর সব সময় মেয়েরা এটা নিয়ে চিন্তায় থাকে যে আমাকে কেমন দেখাচ্ছে।

২. নতুন একটি মানুষের সাথে শুরু হবে পরের দিনটি। লজ্জা, জড়তা, অস্বস্তি সবকিছু মিলিয়ে একটি নতুন জীবনের যাত্রা। নিজের চিরচেনা জীবনের প্রায় সবকিছুই মেয়েদের ফেলে আসতে হয় বাবার বাড়িতে, নিজের প্রায় সমস্ত অভ্যাসই বিয়ের পর বদলে ফেলতে হয়। পরের দিন সকালটি কেমন হবে, কোন কাজটি কীভাবে করবেন এগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন প্রায় সব নারীই। 

৩. আমরা প্রতিটি মানুষই অপরিচিত মানুষকে প্রথমে অনেক ভয় পেয়ে থাকি সেখানে তো মেয়ে আর মেয়েরা অপরিচিত মানুষদের কাছে আরো বেশী ভীতু হয়ে থাকে বা হয়। অনেকেই লাভ ম্যারেজ করে থাকে এখন আপনি ভাবছেন সেখানে ছেলেটাতো পরিচিত সো ভয় পাওয়ার কিছু নাই। নো, মেয়েরা বিয়ের প্রথম রাতে সেই প্রিয় মানুষটার কাছেও ভয় পেয়ে থাকে। হোক না সেটা নিজের বয়ফ্রেন্ড। আর যদি তারা বিয়ের আগেই সেই ভাবে মিশে থাকে। তাহলে তো আমার কিছু বলার নেই আপনারাই বুঝতে পারতেছেন।
 
৪. কেবল স্বামী তো নন, শ্বশুরবাড়িতে প্রায় সকলেই নতুন। সকলের সাথে মানিয়ে নেয়া, সকলের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার পালারি শুরু হয়ে যায় বিয়ের প্রথম রাতটি থেকেই। পরের দিন থেকেই একেবারে ভিন্ন একটি জীবনের যাত্রা শুরু। বিয়ের রাতে শ্বশুরবাড়ির প্রায় সবকিছুই নিয়েই ভাবতে থাকেন মেয়েরা। 

৫. প্রেমের বিয়ে হোক বা পারিবারিক, যৌন অভিজ্ঞতা আগে থাকুক বা না থাকুক- কোন নারীই চান না বিয়ের প্রথম রাতেই গর্ভবতী হয়ে যেতে। কিন্তু প্রথম রাতেই বরের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলা অস্বস্তিকর। তাই বলাই বাহুল্য নার্ভাস হয়ে পড়েন নারীরা বিষয়টি নিয়ে।

৬. জীবনে কখনো পরিবারকে ছেড়ে থাকা হয়নি।
কীভাবে থাকা হবে সবাইকে ছাড়া? মা-বাবাকে ছাড়াতে কীভাবে কাটবে জীবন? ইত্যাদি শঙ্কা সব মেয়েকেই কমবেশি ঘিরে ধরে বিয়ের প্রথম রাতে। 

এছাড়াও আরোও কিছু বিষয় নিয়ে মেয়েদের ভয় থাকে:

১. উদ্বিগ্ন: বিয়ের দিন আনন্দের চেয়ে মেয়েদের মনে টেনশনই বেশি থাকে। বরের গাড়ির ঠিক সময়ে আসবে তো? আসলে সঙ্গে কে কে আসবে? বিয়ের সমস্ত অনুষ্ঠান ঠিকঠাক হবে তো? কোনো ঝামেলা হবে না তো? এই টেনশনেই পুরো দিনটা কেটে যায়।

২. প্রকৃতির ডাক: ভারী বেনারসি শাড়ি, গহনায় প্রায় ডুবে থাকেন পাত্রীরা। এত সাজসজ্জার পর যদি প্রকৃতির ডাক আসে? মেয়েদের মাথায় যেন বিনামেঘে বজ্রপাত হয়। এতকিছুর পরে কি আর প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়া সম্ভব? কিন্তু তা আর তো চেপে রাখা যাবে না। তাই অনেকেই শেষ মুহূর্তে সাজগোজ সারতে পছন্দ করেন।

৩. আত্মীয় বিড়ম্বনা: বিয়ে মানেই আত্মীয়-স্বজনের উপস্থিতি। কাছের লোকেদের কথা আলাদা, কিন্তু এদিন এমন অনেক ‘আত্মীয়’র আবির্ভাব হয় যাদের কোন দিনও দেখা যায় না। অথচ সব বিষয়ে তাদের অগাধ জ্ঞান। এ জ্ঞানের ঠেলায় অনেক সময়ই কনের মনে হয় পালিয়ে বাঁচলেই বেশ হত।

৪. অচেনা: একে চিনতে পারলি? এ প্রশ্নের সম্মুখীন প্রত্যেক কনেকে হতে হয়। যাদের কোন দিনও চোখে দেখেননি তার বংশ পরিচয় নিয়ে কৈফিয়ত দিতে হয়। কে কার মামার ছেলের কাকির বউ? এ প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতেই জীবন যায় যায় অবস্থা।

৫. বাসর রাত: তবে বিয়ের দিন মেয়েরা সবচেয়ে বেশি চিন্তিত থাকেন বাসর রাত নিয়ে। বিশেষ করে যদি অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হয়। প্রায় অচেনা পুরুষের সঙ্গে একঘরে থাকার অনুভূতি মনে অজানা ভয়ের সৃষ্টি করে।
প্রতিটি মেয়ের মধ্যে বিয়ের রাতে সব থেকে বেশি যে ভয়টা থেকে থাকে সেটা হলো যৌন মিলনের ভয়। মেয়েরা স্বভাবতই এই কাজটি করতে লজ্যাবোধ বা ভয় করে থাকে। তাই যদি কোন মেয়ে প্রথম রাতেই খুব বেশী ভয় পেয়ে যায়। তাই আপনারা এটাকে খারাপ বা নেগেটিভ ভাব বেন না। যে মেয়ে যত বেশী ভয় পায় সে মেয়ে তত বেশী নিজেকে সতি বলে প্রমাণ করবে। তাই সতি মেয়েরা বিয়ের প্রথম রাতে অনেক বেশী ভয় পেয়ে থাকে।
.
ফুলশয্যার রাতে মিলনে ভয়? টেনশন দূর করুন এই ৬ উপায়ে :

বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে প্রথমবার যৌন মিলন নিয়ে অনেকের মনের মধ্য়ে লুকিয়ে থাকে নানা ফ্যান্টাসি। অনেকেই প্ল্যান করে ফেলেন, ঠিক কী কী করবেন ফুলশয্যার রাতে। তবে শুধুই মেয়েদের নয়, এ ব্যাপারে যেন এক কাঠি উপরে থাকেন পুরুষেরাও। ফুলশয্যার রাতে পুরুষ ও মহিলা নির্বিশেষে একটু টেনশনেই থাকেন। আর যদি পুরো ব্যাপারটা অ্য়ারেঞ্জ ম্যারেজ হয়, তাহলে টেনশন দ্বিগুণ!

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব কোনও সমস্যাই নয়। বরং কয়েকটি উপায় মেনে চললে, খুব সহজেই এই সমস্যার সমাধান করা যায়।

১) প্রথমেই নিজেকে টেনশন মুক্ত করুন। যৌন মিলনের সময় কী হবে, কীরকম হবে এই নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা একদম নয়। বরং ব্যাপারটাকে একটু হালকা নজরেই দেখুন।

২) ফুলশয্যার রাতে দুম করেই মিলনে লিপ্ত হয়ে পড়বেন না। বরং দুজনে মন খুলে কথা বলুন। দেখবেন ধীরে ধীরে দুজনের মধ্য়ে কমফোর্ট জোন বাড়বে। তারপর সব কিছুই হয়ে যাবে সহজ।

৩) অনেক মেয়েদের মাথায় দুশ্চিন্তা থাকে যে যৌনমিলন খুবই যন্ত্রণাদায়ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অযথা এই নিয়ে চিন্তা করার কোনও দরকার নেই। বরং এসব না ভাবে রিল্য়াক্স থাকুন। এ ব্যাপারে পুরুষদের জন্য আলাদা টিপস। আপনার স্ত্রীকে একটু সময় দিন। তাড়াহুড়ো একদম নয়।

৪) ফুলশয্যায় যৌন মিলন করতেই হবে, এমন কোনও কথা নেই। যদি মনে হয়, কোনও কারণে অস্বস্তি রয়েছে, তাহলে সময় নিন।

৫) মিলনের ক্ষেত্রে দুপক্ষের সম্মতিই প্রয়োজন। তাই একজন যদি কোনও কারণে অনীহা দেখায়, তাহলে আরেকজনকে একটু ধৈর্য ধরতে হবে।

৬) যৌন মিলন নিয়ে কোনও ধরনের প্রশ্ন থাকলে, নিজে ডাক্তারি না করে, বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করুন। দেখবেন এতে আপনারই উপকার।

👉সহ*বাসে অধিক সুখ পেতে কেবল শুয়ে না থেকে স্বামীকে সাহায্য করুন এইভাবে‼️

আমাদের দেশের মেয়েরা যৌ*ন মি*লনের সময় শুয়ে থাকা ছাড়া স্বামীকে তেমন কোন সাহায্য করে না। এই দেশের মেয়েরা মনে করে মি*লনের সময় বিছানায় শুয়ে থাকা এবং মি*লনের আনন্দ উপভোগ করাই তাঁর কাজ। এ সময় যা কিছু করার সব তাঁর স্বামীই করবে।

কিন্তু এই ধারণাটি ভুল। মি*লনের সময় নারীকেও পুরুষের কাজে সাহায্য করতে হবে, স্ত্রীর সাহায্য ও সহযোগিতা ছাড়া মিলনে দুজনের পূর্ণ তৃপ্তি আসবে না। যৌ*ন মি*লনের সময় নারী পুরুষকে অসহযোগিতা করলে নারীরই ক্ষতি। হয়তো পুরুষের তৃপ্তি হয়ে যাবে, কিন্তু এই মি*লনে নারীর পরিপূর্ণ যৌ*ন তৃপ্তি লাভ হবে না।

নারীদের যৌ*ন মিলনকে আরও অধিক সুখ লাভ ও উপভোগ্য করতে তুলতে আমরা যৌ*ন মিলনের সময় নারীর কিছু করনীয় বিষয় তুলে ধরেছি যা নারী তাঁর যৌ*ন তৃপ্তি লাভের জন্য স্বামীকে সাহায্য করতে পারে।

✍️যৌ*ন মি*লনের পূর্ণতৃপ্তি লাভে স্ত্রী কিভাবে স্বামীকে সাহায্য করতে পারে জেনে নিন ৭ টি কৌশল বা টিপস।

❤️ পূর্ণ তৃপ্তি লাভেঃ পূর্ণ তৃপ্তির সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে স্বামীকে জানাতে হবে ও নিজেও চেষ্টা করতে হবে, যাতে একই সময়ে দুজনের তৃপ্তি ঘনিয়ে আসে।

💛 পতনঃ স্বামীর পতনের সঙ্গে নিজের পতন হয় বা একটু আগে নিজের পূর্ণ তৃপ্তি হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা বাঞ্ছনীয়।

💙 লি*ঙ্গ নিস্তেজঃ স্বামীর অঙ্গ নিস্তেজ হওয়ার আগেই নিজের পূর্ণ তৃপ্তি ঘনিয়ে আনতে হবে।

💜 নারীর উত্তেজনাঃ স্বামীর পতন হয়ে গেছে, অথচ স্ত্রীর উত্তে*জনা তখন মাঝপথে, এরকম অবস্থায় স্বামীর দ্বারা বিভিন্ন উপচার প্রয়োগ করে নিজের পূর্ণ তৃপ্তি আনতে হবে। অথবা যৌ*ন মিলনের সময় বাড়ানোর কৌশল অবলম্বন করতে হবে।

♥️ পূর্ণ তৃপ্তি আসনঃ পূর্ণ তৃপ্তির জন্যে যদি স্বামী স্ত্রীর কোন রকম বিশেষ আসন ভঙ্গি করতে মন চায় তাহলে পরস্পরের কাছে খোলাখুলিভাবে আলোচনা করতে হবে। কোন কোন সে*ক্স পজিশন ব্যবহার করে যৌ*ন মি*লনে অধিক সুখ লাভ করা যায়, সেসব আসন গুলো খুঁজে বের করতে হবে।

💛 একই সময়েঃ মনে রাখতে হবে, নর-নারীর মি"লনের চরম আদর্শ হল পূর্ণ তৃপ্তি। তাই একই সময়ে দুজনের পূর্ণ তৃপ্তি হওয়া বাঞ্ছনীয়।

💙 শেষ পর্যায়ঃ মি*লনের শেষ পর্যায়ে যদি স্তন চোষণ, ভগাঙ্কুর ম*র্দন ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তাহলে স্বামীকে জানিয়ে সেইমতে কাজ করতে হবে। অথবা ফিঙ্গারিং বা ফোরপ্লের সাহায্য নিতে হবে। এই ফোরপ্লের মাধ্যমে একজন নারী যৌ*ন মি*লন ছাড়াও যৌ*ন আনন্দ উপভোগ করতে পারে। কিভাবে ফোরপ্লে প্রয়োগ করতে হয় তা স্বামীর জানা না থাকলে স্ত্রী স্বামীকে শিখিয়ে দিতে পারেন।

স্ত্রী উত্তেজিত হলে কিভাবে প্রকাশ করে?

বিয়ে হয়েছে বেশ অনেকদিন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমি কখনোই আমার স্ত্রীর যৌন উত্তেজনা বুঝতে পারি না। মিলনের সময়তেও সে চুপচাপ থাকে। সে যৌন মিলনে আনন্দ পাচ্ছে কিনা এটাও বোঝার উপায় নেই। 

সে কখনো নিজে থেকে আমার কাছে আসে না, আমি আহবান করলে এক প্রকার অনিচ্ছা নিয়েই যেন আসে। কীভাবে বুঝব স্ত্রী যৌন উত্তেজিত কিনা? কিংবা কীভাবে বুঝব যৌন মিলনে সে আগ্রহী কিনা?

উত্তরঃ- নারীদের যৌন উত্তেজনার বেশ কিছু লক্ষণ আছে। একজন নারী যৌনতার আগ্রহে উত্তেজিত হলে তাঁর যোনি পিচ্ছিল হয়ে উঠবে, এটা মোটামুটি সকলেই জানেন। কিন্তু এর বাইরেও কিছু বাহ্যিক লক্ষণ আছে, যেগুলো দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার স্ত্রী যৌন মিলনে আগ্রহী।

যেমন-
– নারীরা যৌন মিলনে আগ্রহী হলে তাঁদের ঠোঁট রক্তাভ হয়ে ওঠে। স্বাভাবিকের চাইতে অনেক বেশি লাল হয়ে যায় ঠোঁট।
– নারীদের গালেও লালিমা দেখা দেয় উত্তেজনায়। অনেকে একটু একটু ঘামেন, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসে।

– যৌন উত্তেজিত হলে শরীর খুবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে। আপনার সামান্য স্পর্শেই শিহরিত হয়ে উঠবেন তিনি।

– যতই লাজুক স্বভাবের নারী হোন না কেন, যৌন মিলনে আগ্রহী হলে তিনি নিজেই আপনার কাছে আসবেন। হয়তো সরাসরি কিছু না বললেও আপনার কাছে এসে বসবেন, আলতো স্পর্শ করবেন, চুমু খাবেন, চোখের ইশারায় কথা বলবেন।

– প্রবল উত্তেজনার সময় যৌন মিলন কালে তিনি আপনাকে আঁচড়ে কামড়ে দেবেন। হাতের নখ আপনার শরীরে গেঁথে বসতে পারে, গলায় কানে ইত্যাদি স্থানে তিনি কামড় দেবেন উত্তেজনায়।

– এছাড়াও মিলনের সময় শীৎকারে বুঝবেন যে তিনি আনন্দ পাচ্ছেন ও প্রবল ভাবে উত্তেজিত। অনেকেই জোরে আওয়াজ করেন না, কিন্তু একটা মৃদু “আহ উহ” আওয়াজ হবেই।

এবার আসি আপনার সমস্যার ব্যাপারে। যদি স্ত্রী আপনার সাথে যৌন মিলনে আগ্রহ না দেখান, তাহলে হতে পারে সেটা তাঁর লজ্জার কারণে। 
বিষয়টি লজ্জার কারণে হলেও আপনি সেটা বুঝতে পারবেন। আপনি স্পর্শ করলে তিনি শিহরিত হবে, যোনি পিচ্ছিল হয়ে যৌন মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে, তিনি আপনাকে বাঁধা দেবেন না মিলনের জন্য।

কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখবেন, যৌন মিলনে আগ্রহ না দেখানো এবং অনীহা প্রকাশ করা, দুটি কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। তিনি যদি আগ্রহী না হন, তাহলে আপনাকে দূরে ঠেলবেন। তাহলে কখনোই সুখী হবেন না। সঙ্গী কে মিলনের জন্য প্রস্তুত করতে অনেকটা সময় লেগে যাবে। 

মিলনের পর যত দ্রুত সম্ভব আপনার কাছ থেকে সরে যাবেন তিনি আর এই ব্যাপারে কোন কথাও বলবেন না। এবং নিজ হতে আপনাকে আদরও করবেন না তিনি। স্ত্রী আপনার, নিজেই বুঝে নিন কোনটা হচ্ছে আপনার ক্ষেত্রে।

কোন সময়ে যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার জন্য মন ছটফট করে নারীদের?
-------------------
সুস্থ সম্পর্ক বজায় রাখতে শা'রীরিক সম্পর্কের গুরুত্ব রয়েছে। 'রিডার্স ডাইজেস্ট' নামক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি সমীক্ষা বলছে, শা'রীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পর্ক ভাল রাখার পাশাপাশি শা'রীরিক ও মা'নসিক স্বা'স্থ্যেরও উন্নতি ঘটায়। ভালবাসার শরীরী উদ্‌যাপনের আসলে কোনও নির্দিষ্ট সময় হয় না।

প্রিয়জনকে নিবিড় ভাবে কাছে টানার সময়টা কখনও বাঁ'ধা-ধরা হতে পারে না। যৌ'নতা একটা অনুভূতি। সেই অনুভূতি জন্ম নেয় শরীরের অন্দরে, বিভিন্ন হরমোন ক্ষরণের হ্রাস-বৃ'দ্ধিতে। গবেষণা বলছে, কোন সময়ে যৌ'নতায় লিপ্ত হচ্ছেন সেটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। যৌ'ন সম্পর্কের ইচ্ছার সময় নির্বাচন দিয়েও অনেক ক্ষেত্রে বোঝা যায় শরীরের অবস্থা।

গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পুরুষেরা সাধারণত ঘুম ভাঙার সময়ে যৌ'ন সম্পর্কে লিপ্ত হতে বেশি পছন্দ করেন। আর বেশির ভাগ মহিলা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে শা'রীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার ইচ্ছে বেশি থাকে। বয়সের বিচারে এই পছন্দ-অপছন্দের সময় নিয়ে ভাগাভাগি রয়েছে।

দেখা গিয়েছে, তুলনায় কমবয়সিরা রাতের দিকে সঙ্গীর সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হতে বেশি পছন্দ করেন। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই ইচ্ছা অনেকটাই হ্রাস পায়। বয়স বাড়লে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর প্রবণতা বাড়ে। ফলে রাতের চেয়ে ভোরের দিকে যৌ'ন সম্পর্কে বেশি উৎসাহী তাঁরা।

তবে অনেকেই হয়তো জানেন না সুস্থ যৌ'নমিলনের আদর্শ সময় কোনটি। 'মেনস হেলথ'-এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, শা'রীরিক সম্পর্কে তৃপ্ত হতে ঘনিষ্ঠ হওয়ার উপযুক্ত সময় হল দুপুরবেলা। এর কারণ কী? আসলে সারা দিনে দুপুরের দিকে পুরুষদের ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ সবচেয়ে বেশি হয়। ফলে শা'রীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার আকাঙ্ক্ষাও অনেক বেশি হয়।

তবে এই গবেষণাটি সম্পূর্ণ ভাবেই পুরুষদের উপর করা হয়েছে। উন্নত যৌ'নজীবনে শরীরের বিভিন্ন হরমোন বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দুপুর ছাড়াও যৌ'নমিলনের আরও একটি ভাল সময় হল সকালবেলা। এই সময় পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা অন্য সময়ের তুলনায় বেশি বৃ'দ্ধি পায়। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই পুরুষদের মধ্যে আলাদা একটা উ'ত্তেজনা তৈরি হয়।

❤️ফোরপ্লে ও উত্তম যৌ*ন মি*লন ❤️

➡️ যৌ*ন মি*লন বিবাহিত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।  বংশ ধারা বজায় ও শারীরিক চাহিদা পূরন করার জন্য সহবাস দরকার।
এই সহ*বাস করার সঠিক নিয়ম অনেকে জানেন না♥️

✅ সহ*বাস করার আগে ভালো করে ফোরপ্লে 
করা দরকার। আসুন জেনে নেই ফোরপ্লে কি?

❤️উত্তরঃ- ফোরপ্লে হলো মূলত সহ*বাসের আগে স্ত্রীকে পরিপূর্ণ তৃপ্তির জন্য বা স্ত্রীর যৌ*ন চাহিদা জাগানোর জন্য কিছু কার্য। যেমনঃ

১. লিপ কি*স করা।
২. গালে, না*ভীতে কিস করা।
৩. পেঠে, নাভীতে, কো*মরে আলতো করে হাত বুলিয়ে দেওয়া।
৪. স্ত্রীর জি*হ্বার সাথে নিজের জি*হ্বা লাগানো বা চোষা।
৫. স্ত্রীর যো*নিতে আলতু করে হাত বুলিয়ে দেওয়া সুরসুরি দেওয়া।
৬. স্ত্রীর স্ত*নে হাল্কা করে চাপ প্রয়োগ করা। কিন্তু ব্যথা দেওয়া যাবে না।
৭. স্ত্রীর স্ত*ন চু*ষতে পারেন। এতে সহ*বাস করার জন্য বেশি উত্তে*জিত হবে।
৮. কানের লতিতে এবং ঠোঁ*টের  কিনারায় কি*স করতে পারেন।
৯. দীর্ঘ সময় লিপ কি*স করা।
১০. নিতম্ব বা পাচায় হাত বুলিয়ে দেওয়া।
১১. ঠোঁট চু*ষা।
১২. যৌ*নাঙ্গ মুখে নেওয়ার দরকার নাই। কেননা স্বাস্থ্যগত ভাবে এটি খারাপ।। 

➡️যখন যো*নিতে কাম রস আসবে মানে যো*নি পর্যাপ্ত  পিচ্ছিল হবে  তখন সহ*বাসের জন্য প্রস্তুত হওয়া।

🧡ফোরপ্লের গুরুত্ব🧡

১. স্ত্রী সহ*বাসে চরম তৃপ্তি পাবে।
২. সহ*বাস কষ্টকর হবে না।
৩. সহ*বাস দীর্ঘ সময় হবে।
৪. লি*ঙ্গ সহজে প্রবেশ করবে।
৫. ব্যথাহীন সহ*বাস হবে।
৬. ফোরপ্লে করলে স্ত্রীর অর্গা*জম হবে দ্রুত।
৭. বেশি ফোরপ্ল  করলে ছোট লি*ঙ্গ দিয়েও সহ*বাসে তৃপ্তি দেওয়া সম্ভব।
৮. ফোরপ্লে নিজের সম্পর্কে বন্ধন শক্ত করে।
৯. আত্নবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। 

✋ জানেন কি??
সহ*বাস ছাড়াও ফোরপ্লে করেই ৪০% তৃপ্তি দেওয়া সম্ভব। 

🟢 ফোরপ্লে ছাড়া শুধু সে*ক্স করে পরিপূর্ণ তৃপ্তি দেওয়া অনেক সময় সম্ভব না।

🟢 যাদের দ্রুত বী*র্যপাত হয় তারা সহ*বাস করুন কম। ফোরপ্লে করুন বেশি। নিজের সুবিধা মত কৌশল অবলম্বন করুন।

🟢 এক কথায় ফোর প্লে হলো আদর ও আলি*ঙ্গন। নিজের ও সঙ্গীর যৌ*ন উত্তে*জনা নিশ্চিত করা। এর ধরাবাঁধা কোন নিয়ম নেই♥️♥️♥️।।

একজন নারীর প্রতি বিন্দুমাত্র আবেগ-অনুভূতি ছাড়াও পুরুষ তার সাথে সে*ক্স করতে পারে। কিন্তু, একজন পুরুষের প্রতি যথেষ্ট অনুভূতি তৈরি না-হলে নারী সেই পুরুষটির সাথে সে'*ক্স করে না।

অধিকাংশ পুরুষেরই সে'*ক্স করার জন্য অজুহাতের দরকার শুধু। কিন্তু অধিকাংশ নারীরই সে'*ক্স করার জন্য কারণের দরকার।

কোনো নারীর সাথে শুধুমাত্র একটিবার সে'*ক্স করার জন্য পুরুষ দীর্ঘ সময় ব্যয় করে বহুদূর পর্যন্ত চলে যেতে পারে। 

সে'*ক্স এর সময় পুরুষ এমন ভাব করে, যেন সে নারীটিকে ভালোবেসে সে'*ক্স করছে; অথচ সত্য হল সে নারীটির শারীরিক ভাঁজ, ত্বকের লাবণ্য, নিতম্ব-স্ত*নে*র স্ফীতি, অন্যান্য সৌন্দর্য, এসবের লালসায় মত্ত হয়ে সর্বোচ্চ মিনিট পাঁচেকের জন্য সে'*ক্স করছে; এবং বীর্যস্খলনের পর নারীটিকে ভুলেই গেছে।

দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে আসা, এজন্য অনেককিছু স্যাক্রিফাইস করা, সাথে উপহার আনা, হোটেল-খাবারদাবার ও অন্যান্য খরচাদি দেখে মনে হতেই পারে— এসব প্রেমেরই বহিঃপ্রকাশ। প্রকৃতপক্ষ এই সবকিছুর একটাই লক্ষ্যঃ সে'*ক্স।

বেকুবিটা হচ্ছে— অধিকাংশ নারীই এইসবকে ভালোবাসা ভেবে নেয়, লাফ দিয়ে বসে পড়ে পুরুষের কোলে। ঠিক এই কারণেই, নারীদেরকে নামীদামী উপহার ও অন্যান্য বিলাসিতা দিয়ে অন্ধ করে রাখে চতুর পুরুষরা। এভাবে বিক্রি হওয়ার পরেও নারীরা উক্তি ফলায়— টাকা দিয়ে মানুষকে কেনা যায় না ব্রো।

সে'*ক্স কমিটমেন্ট নয়, একারণেই অধিকাংশ নারী ও পুরুষ পাশে পার্টনার রেখেই পরবর্তী জনের সাথে সে'*ক্স এর পরিকল্পনা করতে থাকে।

পুরুষ সে'*ক্স এর বশ। সে'*ক্স করার জন্য হেন কিছু নেই সে করতে পারে না! রাজ্য জয় থেকে রাজত্ব ক্ষয়, সম্মান খোওয়ানো থেকে পরিবার হারানো, সবই করে পুরুষ শুধুমাত্র সে'*ক্স এর জন্য উন্মত্ত হয়ে যাওয়ার কারণে। এইসব ভয়ানক কর্মকাণ্ডকে নারী ধরে নেয়— তাকে পাওয়ার জন্য বিপ্লবী নায়ক হয়ে গেছে পুরুষ। প্রেম! প্রেম! আহ্‌! অথচ, সে'*ক্স ও প্রেম কখনোই একই পৃষ্ঠায় থাকে না, এমনকি ডিকশনারিতেও না।

একইসাথে একাধিক নারীর সাথে ভিন্ন-ভিন্ন স্বাদের সে'*ক্স চালিয়ে যাওয়ার জন্য পুরুষ কী না করে! সোনার খনি ছেড়ে সে খুঁড়তে শুরু করে নিজেরই কবর।

আর নারী? সে স্রেফ ইচ্ছে করলেই, সে'*ক্স কে হাতিয়ার বানিয়ে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারে একের-পর-এক সম্ভাবনাময় পুরুষকে। কিন্তু সে ভালোবাসার কাঙাল। বহুজনকে দেহ দিয়েও একজন নারী একজন পুরুষকে হৃদয়ের দেবতা বানিয়ে রাখে। অন্যদিকে, পুরুষ নারীদেহের পূজারী। ভালোবাসা না-পেলেও পুরুষের হাহাকার থাকে না, বড়োজোর একটি কবিতা লিখে বিরহী। কিন্তু, ভালোবাসা পাওয়ার আশায় একজন নারী একটি বাক্য না-লিখেও হয়ে রইতে পারে একজন বিরহিনী-মহাকবি।

বিয়ের পর মেয়েদের স্তন বড় হয় কেন: কারণ ও ব্যাখ্যা

বিয়ের পর অনেক মহিলার স্তনের আকারে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এই পরিবর্তন সাধারণত শারীরিক ও হরমোনজনিত কারণের ফলে হয়ে থাকে। আসুন এই বিষয়টি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করি:

১. হরমোনের পরিবর্তন

বিয়ের পর অনেক মহিলার শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে, বিশেষ করে যদি তারা গর্ভধারণের পরিকল্পনা করেন বা গর্ভবতী হন। গর্ভাবস্থার শুরুতেই শরীরে প্রজেস্টেরন ও ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা স্তনের টিস্যুর বৃদ্ধি ও স্তনদ্রব্যের পরিবর্তন ঘটায়। এর ফলে স্তনের আকার বড় হতে পারে।

২. ওজন বৃদ্ধি

বিয়ের পর জীবনের নতুন রুটিন ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারণে অনেক মহিলার ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। শরীরের মেদ বাড়লে স্তনের আকারও বৃদ্ধি পেতে পারে, কারণ স্তন টিস্যুর একটি বড় অংশ মেদ দিয়ে তৈরি।

৩. জল ধারণ (Fluid Retention)

মাসিক চক্র বা গর্ভাবস্থার কারণে শরীরে অতিরিক্ত পানি জমতে পারে। এটি স্তনের টিস্যুর মধ্যে তরল জমা করে, যা স্তনের আকার বৃদ্ধি করতে পারে। অনেক সময় মাসিকের আগে বা গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে এই ধরনের পরিবর্তন বেশি দেখা যায়।

৪. গর্ভধারণ এবং স্তন্যদান

গর্ভধারণের সময় এবং স্তন্যদানের সময় স্তনের আকার উল্লেখযোগ্যভাবে বড় হতে পারে। গর্ভাবস্থার সময় দুধ উৎপাদনের জন্য স্তন গ্রন্থি বৃদ্ধি পায়, যা আকার বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

৫. জিনগত কারণ

কিছু মহিলার ক্ষেত্রে বিয়ের পর বা বয়সের সাথে স্তনের আকার বড় হওয়ার কারণ হতে পারে জিনগত। বিভিন্ন মহিলার শরীর বিভিন্ন ধরনের শারীরিক পরিবর্তন প্রতিক্রিয়া দেখায়। তাই এটি একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হিসেবে ধরা যেতে পারে।

৬. বয়স এবং শারীরিক পরিবর্তন

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অংশের যেমন আকার পরিবর্তিত হয়, তেমনি স্তনের আকারও কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। বিয়ের পরে মানসিক ও শারীরিক অবস্থার পরিবর্তনের ফলে শরীর ধীরে ধীরে এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যেতে পারে।

মূলবিষয়:

বিয়ের পর মহিলাদের স্তনের আকার বড় হওয়ার কারণ সাধারণত প্রাকৃতিক এবং হরমোনজনিত। এটি শারীরিক বৃদ্ধি বা অন্যান্য স্বাভাবিক কারণগুলির জন্য হয়ে থাকে এবং এটি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।

পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তিটা চলে আসে। তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদা দেখায়।নারী এবং পুরুষের চাহিদার মধ্যে পার্থক্য আছে।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে Physical Attachment এ থাকলে। আপনি যখন আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চাইবেন, তবে অবশ্যই তার সাথে শারীরিক Attachment হতে হবে এমনকি তা পুরোপুরি মন থেকেই।

পুরুষের তুলনায় নারীদের এই একটা কারণেই সবচেয়ে বেশি মুড সুইং হয়। নারী এবং পুরুষ দুই ভিন্ন মেরুর জিনিস। এখানে বুঝতে হবে, আপনার সঙ্গী ঠিক কিসে নিজেকে Satisfy মনে করে। সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী যদি তা পূরণ করতে পারেন, তবেই আপনি একজন ভালো সঙ্গী। এখানে কেউ কারো চাহিদা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। 

তবে নারীরা Physical Attachment এর চাইতে Mentally Attachment এ বেশি গুরুত্ব দেয়। আপনার নারী সঙ্গীর যদি মন ভালো থাকে, তবেই কেবল সে শারীরিক Attachment এ আগ্রহ দেখাবে। তবে মানসিক অবস্থা যদি ভালো না থাকে, তবে সে কোনোকিছুর প্রতিই আগ্রহ দেখাবে না।

নারীরা সবসময় তার মনকে গুরুত্ব দেয়।
মন যদি সায় না দেয়, তবে তার ধারেকাছেও যাওয়া যায় না। আপনি যখন আপনার নারী সঙ্গীর মনের প্রতি বেশি খেয়াল রাখবেন, সে তখন আপনাআপনিই আপনার ডাকে সাড়া দিবে। 

পুরুষ এবং নারীর চাহিদার এই পার্থক্যের কারণেই দাম্পত্য জীবনে কেউ কাউকে বুঝতে চায় না সহজে। আর পুরুষ সঙ্গীর ক্লান্তি, হতাশা দূর করতে পারলে, সে অবশ্যই আপনার প্রতি দুর্বলতা দেখাবে। পরস্পর যদি পরস্পরের শরীর এবং মনের যত্ন নেয়, তবেই পরস্পরের চাহিদা পূরণ হয়। চাহিদা অপূর্ণ রেখে একে-অপরকে দোষারোপ করে, শুধুমাত্র দায়ে পড়ে সংসার করার কোনো মানে নেই

চাইলেই - একজন নারী একজন পুরুষকে বহু রকম ভাবে তৈরি করতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে সম্মানের দিক থেকে অনেক উঁচুতে উঠাতে পারে। আবার অসম্মানের একদম নিম্ন মানের জায়গাতেও নামিয়ে এনে দাঁড় করাতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে অনেক আর্থিক এবং সম্পদশালী করে গড়ে তুলতে পারে। আবার সেই নারীই একজন পুরুষকে ভিক্ষুক হিসেবে কিংবা সমাজের একদম গরীব পুরুষ হিসেবে পরিণত করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মা-বাবা ভাই-বোন ছাড়া করে সে একাই রাজত্ব বহণ করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের, মা-বাবা ভাই-বোন এর সাথে মিলেমিশে নিজেকে প্রকৃত সুন্দরী নারী হিসেবে তৈরি করতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে পরিবার ছাড়া, ঘর ছাড়া, সমাজ ছাড়া, দেশ ছাড়া করতে- বাধ্য করতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে একটা সুন্দর ঘর, একটা সুন্দর পরিবার এবং সুন্দর একটা সমাজ তৈরি করে- সুন্দর একটা বন্ধনে আবদ্ধ করে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - শত রকমের খারাপ একজন পুরুষকে ভালো করে গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন ভালো পুরুষকে নষ্ট করে সমাজ থেকে উৎখাত করে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে মৃত্যুর রাস্তায় পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে! শুধু কেবল রব এর হুকুমের মৃত্যু ছাড়া।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে বস্ত্রহীন পাগল - উম্মাদ বানিয়ে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে রাস্তা থেকে তুলে এনে নিজের যত্ন আর ভালোবাসা দিয়ে স্বাভাবিক সেন্সে ফিরিয়ে আনতে পারে এবং মানসিক ভাবেও সুস্থ করে তুলতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে দিয়ে গোটা পৃথিবীটা অন্ধকারে আচ্ছন্ন করাতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী - পুরো পৃথিবীটা আলোয় আলোকিত করে বদলে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষকে জাহান্নামের বাসিন্দা বানাতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষকে জান্নাতের পথ খুঁজে দিতে পারে!

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষের সমস্যা কারণ হতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী - একজন পুরুষের সকল সমস্যার সমাধান হতে পারে।

একজন নারী চাইলেই - একজন পুরুষের সুখ হতে পারে। আবার চাইলেই সে নারী একজন পুরুষের দুঃখ হয়ে - আজীবন পুরুষের জীবননাশ করতে পারে! ইত্যাদি ইত্যাদি

একজন নারীর -

শিক্ষা, চিন্তা- চেতনা, শক্তি- ক্ষমতা, ভালোবাসার মায়া - মমতা এবং সভ্যতা অনেক প্রখর হয়।

তাই

নারী চাইলেই - অনেক কিছু করতে পারে!

প্রতিটা নারীর প্রেম হোক - তার সংসার।

প্রতিটা নারীর ভালোবাসা হোক- তার আপন প্রিয় স্বামী। প্রতিটা নারীর মায়ার বাঁধন হোক - তার বুকে আগলে রাখা ধন - প্রিয় সন্তান।

নারী তোমার প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস - তুমি সব সময় "তোমার সৌন্দর্য" তোমার সকল গুণ দিয়ে আগলে রাখবে।

বিবাহিত পুরুষদের অজানা তথ্য
***************************
1. সে*ক্সের পর পুরুষরা ঘুমাতে চায় আর মহিলারা কথা বলতে চায়।
2. প্রেম করার অভিনয়ের মাধ্যমে পুরুষরা তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী অনুভূতি প্রকাশ করে।
3. একটি সমীক্ষা অনুসারে, পুরুষরা তাদের পুরুষ বন্ধুদের কথা শুনতে পারে বয়সের জন্য, কিন্তু তারা শুধুমাত্র ছয় মিনিটের জন্য তাদের গার্লফ্রেন্ড বা স্ত্রীর কথা শুনতে পারে।
4. বেশিরভাগ পুরুষই ঘন এবং লম্বা চুলের মহিলাদের পছন্দ করেন।
5. পুরুষ অধ্যয়নের মনস্তাত্ত্বিক তথ্য অনুসারে, টি-শার্ট পরা পুরুষদের তুলনায় শার্ট পরা পুরুষদের বেশি আকর্ষণীয় দেখায়।
6. পুরুষরা বেশিরভাগ সময় সাহায্য চাওয়াকে ঘৃণা করে এবং যতক্ষণ না তারা মনে করে যে তারা নিজেরাই এটি করতে পারবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো সাহায্যের কথা বলা এড়িয়ে যাবে।
7. পুরুষরা মহিলাদের চেয়ে দ্বিগুণ মিথ্যা বলে।
8. পুরুষরা তুলনা পছন্দ করেন না। তারা ঘৃণা করে যদি কোন মহিলা তাদের অন্য পুরুষদের সাথে তুলনা করে।
9. নারীদের তুলনায় পুরুষরা শারীরিকভাবে শক্তিশালী কিন্তু মানসিকভাবে দুর্বল।
10. অবিশ্বস্ত পুরুষদের আইকিউ কম থাকে।
11. যোগাযোগ শৈলী ভিন্ন; পুরুষদের ফোকাস তথ্য, নারী সম্পর্কে.
12. পুরুষরা মহিলাদের তুলনায় মানসিক সংকেত প্রক্রিয়াকরণে বেশি সময় নিতে পারে।
13. প্রকৃতি/পালনের কারণে পুরুষদের মধ্যে স্থানিক দক্ষতা প্রায়ই শক্তিশালী হয়।
14. পুরুষরা ঝুঁকি গ্রহণের আচরণের জন্য একটি উচ্চ প্রবণতা প্রদর্শন করে।
15. পুরুষরা গাঢ় রং পছন্দ করে; মহিলারা নরম রঙের দিকে ঝুঁকে পড়ে।
16. স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া: পুরুষ "লড়াই বা উড়ান," মহিলারা "প্রবণতা এবং বন্ধুত্ব।"
17. পুরুষদের সোজাসুজি ঘুমের ধরণ আছে, দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ে।
18. গবেষণার ভিত্তিতে মহিলাদের একটি সামান্য মাল্টিটাস্কিং সুবিধা থাকতে পারে।
19. পুরুষ এবং মহিলারা ঝুঁকি আলাদাভাবে উপলব্ধি করে; পুরুষরা প্রায়ই আরো আত্মবিশ্বাসী।
20. হরমোনের প্রভাব, বিশেষ করে টেস্টোস্টেরন, প্রভাব আচরণ এবং আধিপত্য।

পতিতালয় যারা যায় --
বর্তমানে একটি রোগ পুরুষদের মাঝে তুলনামূলক বেশি দেখা দিচ্ছে। "গনোরিয়া" নামের এই রোগটি মূলত সহ-বাসের মাধ্যমে ছড়ায়। কিন্তু কথা হচ্ছে, স্বামী স্ত্রীর সহ-বাসের মাধ্যমে এটি ছড়ায় নাহ। 

তাহলে? 

- তিক্ত বাস্তবতার কথা বলছি। মূলত অবৈধ ভাবে জি-না, ব্যা-ভিচারই হলো মূল কারণ। পতিতালয় থেকেই এই রোগের ছড়িয়ে পড়াটা এখন শঙ্কিত করে তুলছে স্বাস্থ্য সংস্থা গুলোকে। অনেক পুরুষ রয়েছেন যারা লজ্জার শরমের মাথা খেয়ে, নিজের আত্ম মর্যাদাকে বিসর্জন দিয়ে এসব কুকর্মে লিপ্ত হচ্ছেন। এর মাঝে অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। 

মূলত, যৌ-নাঙ্গের সংস্পর্শ এবং দেহের ফ্লুইড এর মাধ্যমেই ছড়ায় এ রোগ যারা ভুক্তভোগী দিন দিন বেড়েই চলেছে। 

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, প্রস্রাবের সাথে পুজ যাওয়া, অন্ডকোষ ফুলে যাওয়া সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

এই রোগ শুধু যে যৌ-নাঙ্গই আক্রান্ত হয় এমন নয়, বরং চোখ, গলা, দেহের নানা জয়েন্ট, রেকটাম সহ আরো কিছু জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। সঠিক চিকিৎসা না নিলে যার এটি হয়েছে তার পরবর্তী প্রজন্ম অন্ধত্ব বরন করতে পারে। এছাড়াও বন্ধ্যা হয়ে যাওয়া, এইচআইভি হওয়ার সম্ভাবনা তো আছেই। 

এখন নিজেই ভেবে দেখুন, সাময়িক সুখ লাভের জন্য নিজের বিবেক, আত্মসম্মান, বিশ্বাসকে বিসর্জন দিয়ে পাপাচারে লিপ্ত হওয়া কতটুকু যৌক্তিক।


অনেকেই অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের
ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিদ শারীরিক
সমস্যায় ভোগেন। তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য
হলোঃ
১. শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।
২. যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র
দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার
পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।
৩. শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম
প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায়
সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান
কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন।
৪. হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম
শুনতে পারেন এবং চোখে ঘোলা দেখতে
পারেন। তবে, যারা হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত,
তাদের পক্ষে হঠাৎ করে হস্তমৈথুন ত্যাগ করা
সম্ভব নয়। তাই ধীরে ধীরে হস্তমৈথুন ত্যাগ
করুন এবং অকাল বীর্যপাত রোধ করুন।
>
হস্তমৈথুন ছাড়ার টিপস
▬►কোন কোন সময় হস্তমৈথুন বেশি করেন, সেই
সময়গুলো চিহ্নিত করুন। বাথরুম
বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি উত্তেজিত
থাকেন, বা হঠাত কোন সময়ে যদি এমন ইচ্ছে
হয়, তাহলে সাথে সাথে কোন শারীরিক
পরিশ্রমের কাজে লাগে যান। যেমন বুকডন বা
অন্য কোন ব্যায়াম করতে পারেন। যতক্ষণ না
শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়, অর্থাৎ হস্তমৈথুন
করার মত আর শক্তি না থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত
সেই কাজ বা ব্যায়াম করুন। গোসল করার সময়
এমন ইচ্ছে জাগলে শুধু ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার
করুন এবং দ্রুত গোসল ছেড়ে বাথরুম থেকে
বের হয়ে আসুন।
▬► মেয়েদের দিকে কুনজরে তাকাবেন না।
তাদের ব্যাপারে বা দেখলে মন আর দৃষ্টি
পবিত্র করে তাকাবেন। নিজের মা বা বোন
মনে করবেন।
▬► যতটা সম্ভব নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন।
▬►ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনেই
নেশা থেকে মুক্তি পাবেন, এমন হবে না।
একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন
নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়। মাঝে
মাঝে ভুল হয়ে যাবে। তখন হতাশ হয়ে সব
ছেড়ে দেবেন না। চেষ্টা করে যান।
করতেই থাকুন। ইনশাআল্লাহ আপনি সফল
হবেনই।
▬►যে কোন উপায়ে পর্ণমুভি আর
চটি এড়িয়ে চলুন।
▬►কম্পিউটারে পর্ণ দেখতে দেখতে হস্তমৈথুন
করলে কম্পিউটার
লিভিং রুমে নিয়ে নিন যাতে অন্যরাও
দেখতে পায় আপনি কী করছেন। এতে পর্ণ
সাইটে ঢোকার ইচ্ছে কমে যাবে।
▬►যেসব ব্যাপার আপনাকে হস্তমৈথুনের দিকে
ধাবিত করে, সেগুলো ছুড়ে ফেলুন, সেগুলো
থেকে দূরে থাকুন। যদি মাত্রাতিরিক্ত
হস্তমৈথুন থেকে সত্যি সত্য মুক্তি পেতে চান
তাহলে পর্ণ মুভি বা চটির কালেকশন থাকলে
সেগুলো এক্ষুনি নষ্ট করে ফেলুন।
পুড়িয়ে বা ছিড়ে ফেলুন। হার্ডড্রাইভ বা
মেমরি থেকে এক্ষুনি ডিলিট করে দিন।
ইন্টারনেট ব্যবহারের আগে ব্রাউজারের
প্যারেন্টাল কন্ট্রোল-এ গিয়ে এডাল্ট
কন্টেন্ট ব্লক করে দিন। কোন সেক্স টয়
থাকলে এক্ষুনি গার্বেজ করে দিন।
▬►হস্তমৈথুন একেবারেই ছেড়ে দিতে হবে না।
নিজেকে বোঝাবেন যে মাঝে মাঝে
করবেন। ঘনঘন নয়।
▬►যারা বাজে বিষয় নিয়ে বা মেয়েদের
নিয়ে বা পর্ণ
মুভি বা চটি নিয়ে বেশি আলোচনা করে,
তাদেরকে এড়িয়ে চলুন।
▬►হস্তমৈথুনে চরম ভাবে এডিক্টেড হলে
কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম
কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন।
জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে
আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের
সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন।
লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে
পারেন।
▬►সন্ধ্যার সময়ই ঘুমিয়ে পড়বেন না। কিছু
করার না থাকলে মুভি দেখুন বা বই পড়ুন।
▬►ভিডিও গেম খেলতে পারেন। এটাও
হস্তমৈথুনের কথা ভুলিয়ে দেবে।
▬►সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই
এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোন শব্দ বা মন্তব্য
শুনবেন না।
▬►ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম
টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না।
দুইদিন
না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন।
▬►যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও
বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন।
▬►বাথরুম শাওয়ার নেয়ার সময় হস্তমৈথুনের
অভ্যাস থাকলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাথরুম
থেকে বের হয়ে আসতে চেষ্টা করুন।
▬►যখনি মনে সেক্সুয়াল চিন্তার উদয় হবে,
তখনই অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করবেন।
▬►বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবার
সাথে বেশি সময় কাটান।
▬►ধ্যান বা মেডিটেশন করতে পারেন। যোগ
ব্যায়াম করতে পারেন।
▬►নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করবেন,
আপনার সাথে যারা আছে তাদের কথা
ভাববেন।
▬►অপরের সাহায্য নিতে ভুল করবেন না।
রাতের বেলা হস্তমৈথুন করলে কারো সাথে
রুম শেয়ার করুন। বা দরজা জানালা খোলা
রেখে আলো জ্বালিয়ে ঘুমান।
যখন দেখবেন যে সব চেষ্টা করেও
একা একা সফল হতে পারছেন না, তখন
বন্ধুবান্ধব, পরিবার, ডাক্তার- এদের সাহায্য
নেয়া যায়। এখানে লজ্জার কিছু নাই।
▬►কোনদিন করেন নাই, এমন নতুন কিছু করার
চেষ্টা করুন।
▬►উপুর হয়ে ঘুমাবেন না।
▬►বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার
খাবেন না।
▬►গার্লফ্রেণ্ড বা প্রেমিকাদের
সাথে শুয়ে শুয়ে, নির্জনে বসে প্রেমালাপ
করবেন না।
▬►ফোনসেক্স এড়িয়ে চলুন।


সহ:বাসের টাইম, তৃপ্তি এবং লি:ঙ্গের সাইজ ও সেঃক্সের পজিশন এবং সপ্তাহে কত সঃহঃবাঃস করা বার উত্তম।। 

শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত পড়েন ধৈর্য ধরে।

মূলত স:হবাসের সময় ও তৃপ্তি সবার এক না।। ব্যক্তিভেদে সময়, তৃপ্তি ভিন্ন ও আলাদা। 

কারও ৫ মিনিট, কারও ১০ মিনিট, কারও ১৫ মিনিট,  কারও ২০ থেকে ২৫ মিনিট +/- লাগে।

এটা নির্ভর করে বয়স, ওজন, উচ্চতা ও মানসিক সম্পর্কের উপর।। 

মানুষের রুচি, চাহিদা, বয়স, শারীরিক গঠন সবার এক না, তাই সবাই একই সময়ে তৃপ্তি পাবে এমন না।

তবে, একজন ব্যক্তির নূন্যতম চাহিদা ৫ থেকে ৭ মিনিট ধরাই যায়। এর কম হলে বেশির ভাগ নারী-পুরুষের চাহিদা পূরন হয় না।। 
অর্থাৎ অতৃপ্ত থেকে-ই যায়।।। 

সে-ক্সের কসের সময় স্বামী, স্ত্রীর মাঝে নিহিত সম্পর্কের উপর বেশি নির্ভর করে।

নিজেদের মাঝে সম্পর্ক ভালো থাকলে, বোঝাপড়া ভালো থাকলে সেঃক্সেও সময় বৃদ্ধি পায়। 

সে:ক্সের সময় শারীরিক ও মানসিক উভয়ের উপর নির্ভর করে। তাছাড়া সুস্থ পরিবেশ,  উন্নত মানের খাবার, উত্তম লাইফ স্টাইল এসবের উপরও অনেকটা নির্ভর করে।

তাছাড়া স,হবাসের জন্য অনুকূল পরিবেশ দরকার। সুন্দর পরিবেশ থাকলেও স,হবাস দীর্ঘ হয়।

তৃপ্তির জন্য লি*ঙ্গের সাইজ কতটুকু লাগে?

 সাধারণত উত্তে,জিত অবস্থায় লি,ঙ্গ  নূন্যতম ৩ ইঞ্চি থেকে ৩.৫ ইঞ্চি হলেই হয়। টাইমিং আসল বিষয়। 

হাতির সুড় বা কলা গাছের মত হতে হবে এমন না। মুখ রুচক বিজ্ঞাপন গুলো ১০০০০০% ভুয়া, প্রতারানা, বাটপারি। 

মূলত অ-তৃপ্তি থাকে তারা যারা বেশি বেশি  প,র্নোগ্রাফি দেখে, প,র্নো তারকাদের সাথে নিজেকে তুলনা করে, সারা দিন সে,ক্স নিয়ে কল্পনা করে করে, হ,স্তমৈ থুন,  ঘষাঘষি করে ধ্বঃজঃভঃঙ্গে পরিনত করে তারাই অতৃপ্তিতে থাকে।।।।  

তৃপ্তির জন্য সাইজ কোন বিষয় না। আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছে শরীর, স্বাস্হ্যে, উচ্চতা, ওজন অনুযায়ী সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।।। লিঃঙ্গ মোটা হিসাবে আপনার হাতের বৃদ্ধা আঙুলের মত হলেই হয়।।

প,র্নো,গ্রাফির তারকাদের সাথে নিজেকে মিলাবেন না প্লিজ। অনেক কিছুই অভিনয় ও এডিট থাকে।

আল্লাহ আপনাকে শারীরিক গঠনের উপর নির্ভর করে যতটুকু দরকার ততটুকু দিয়েছে। 

পজিশন:- পজিশন সবার এক না। ব্যক্তি ভেদে ভিন্ন পজিশনে তৃপ্তি আসে। বিয়ের পর খোঁজে বের করুন কোন পজিশন আপনার জন্য উত্তম।
গর্ভধারণের জন্য কোন পজিশন নেই। বী:র্যে শুক্রানো ঠিক থাকলে, জরায়ুতে সমস্যা না থাকলে যে কোন পজিশনে গর্ভধারন সম্ভব।

নারীর গোপন অঙ্গে চুলকানি সমস্যার
কারণ ও প্রতিকার:
গোপন অঙ্গে চুলকানির সমস্যা নারী
জীবনের অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি
ঘটনা। বেশিরভাগ নারীই নজ্জায় এই
বিষয়টি চেপে যান কিংবা মোটেও
গুরুত্ব দেন না। তাঁরা জানেন না যে
বেশিরভাগ নারীকেই জীবনে কখনো
না কখনো এই সমস্যাটির মোকাবেলা
করতেই হয় এবং এটি আসলে রোগের
লক্ষণ! একটু খানি সচেতনতাই আপনাকে
বাঁচিয়ে দিতে পারে অনেক গুলো
শারীরিক সমস্যা থেকে। লজ্জা নয়,
সচেততা জরুরী। চলুন, আজ জানি গোপন
অঙ্গে চুলকানির কারণ, প্রতিকার ও
আপনার করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত।
যেসব কারণে হতে পারে চুলকানি
সাধারণ যেসব কারণে গোপন অঙ্গে
চুলকানি হতে পারে সেগুলো হচ্ছে
অ্যালার্জি। টাইট কাপড় পরিধান, কোন
সাবান বা পারফিউমের রিঅ্যাকশন,
ঘামে ভেজা কাপড় দীর্ঘ সময় পরে
থাকা ইত্যাদি। এছাড়াও ইস্ট ইনফেকশন
বা ব্যাকটেরিয়ার কারণেও হতে
পারে এই চুলকানি।হতে পারে
হরমোনের সমস্যা বা কোন ত্বকের
রোগের কারণেও। মেনোপজের পরও
গোপন অঙ্গে হতে পারে এমন চুলকানি।
গোপন অঙ্গ যথেষ্ট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন
রাখার পরও যদি প্রতিদিন ঘনঘন
চুলকানি হতে থাকে যা মোটেও
স্বাভাবিক নয়, তাহলে আপনার উচিত
এখনোই সচেতন হয়ে যাওয়া।
কখন যাবেন ডাক্তারের কাছে?
যদি গোপন অঙ্গে গন্ধ ও চুলকানির
উপস্থিতি একত্রে টের পান, তাহলে
দেরি না করে ডাক্তারের কাছে
যাওয়াই উত্তম। পশ্চাৎ দেশের মত
যোনিতেও অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ
ব্যাকটেরিয়া থাকে। কিন্তু খারাপ
ব্যাকটেরিয়ার গ্রোথ যখন বাড়তে
থাকে তখন বাজে গন্ধ ও জ্বালাপোড়া
হতে থাকে, এটা একটি রোগের লক্ষণ
যাকে বলে bacterial vaginosis। অন্যদিকে
ইস্ট ইনফেকশনের কারণে যদি চুলকানি
হয়ে থাকে, তাহলে চুলকানির সাথে
গন্ধ থাকতে পারে, থাকবে ঘন সাদা
স্রাব। ইস্ট ইনফেকশন অত্যন্ত স্বাভাবিক
ঘটনা। যৌন সম্পর্ক, অ্যান্টি বায়োটিক
খাওয়া, এমনই দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের
কারণেও হতে পারে এই সমস্যাটি।
এগুলো সমস্যা দেখা দিলে
ডাক্তারের কাছে তো যাবেনই,
চুলকানির সাথে যদি প্রস্রাব ত্যাগেও
কষ্ট হয় বা যৌন মিলনে ব্যথা অনুভব
করেন, তাহলেও দেরি না করে দ্রুত
যাবেন ডাক্তারের কাছে।
এছাড়াও ঘরে যা করতে পারেনসর্বদা বিশেষ অঙ্গটি পরিষ্কার
রাখবেন। অন্যদের চাইতে একটু বেশিই
যত্ন করবেন। প্রত্যেকবার টয়লেটের কাজ
সারার পর উষ্ণ পানি ও ভালো সাবান
দিয়ে পরিষ্কার করে ভালো করে মুছে
জায়গাটি শুকনো রাখবেন।

মেয়েদের কেনো সহ-বাসের ইচ্ছা কমে যায়?

একজন বিবাহিত মেয়ের বিভিন্ন কারণে তার স্বামীর সাথে সহ-বাস করার ইচ্ছা কমে যেতে পারে। 

• অতিরিক্ত মনোমালিন্য। এক কথায় সংসারে ঝগড়া। ঝগড়া করলে মানসিক শান্তি তো নষ্ট হয়ই, স্বামী স্ত্রীর স্বাভাবিক সম্পর্কেও বিরূপ প্রভাব পড়ে। 

• অতিরিক্ত কাজের চাপ। স্ত্রী যদি সারাদিনে অতিরিক্ত কাজ করে তবে তার লিবিডো তথা যৌ-নাকাঙ্ক্ষা কমে যেতে পারে। এটি সাময়িক, তবে দীর্ঘদিন যাবৎ কাজের চাপ থাকলে লিবিডো কমে যাওয়ার সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। 

• অনিয়মিত মাসিক হলেও মেয়েদের সহ-বাস করার ইচ্ছায় ঘাটতি পড়ে। 

• সন্তান হওয়ার পরেও মেয়েদের সহ-বাসের প্রতি কিছুটা অনাগ্রহ দেখা দেয়। 

• মাদকসেবনের কারণেও লিবিডো কমে যায়। তবে মেয়েদের মাঝে মাদক সেবনের প্রবণতা কম, সেক্ষেত্রে এরূপ খুব কমই দেখা যায়। 

• ডায়াবেটিস হলে সহ-বাসের ইচ্ছা অনেক কমে যায়। এছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে থাকা বিভিন্ন অসুখের কারণেও লিবিডো কমে যায়।

• ৪৫ বছরের পরে মেয়েদের লিবিডো কমে যায় যা স্বাভাবিক কারণ এসময়ে তাদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

সহ-বাসে নারীর বী-র্যপাত না হলে কি কি সমস্যা দেখা দেয়?

সহ-বাসে যেমন পুরুষের বী-র্যপাত হয়, নারীদেরও বী-র্যপাত হয়। কিন্তু অধিকাংশ পুরুষের এটি সম্বন্ধে যথাযথ জ্ঞান না থাকায় স্ত্রীর বী-র্যপাত ঘটাতে ব্যর্থ হন। 

স্ত্রীর যদি বী-র্যপাত না হয় তাহলে স্ত্রীর নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়, যেমন : 

১. মাথাব্যথা করা 
২. কোমড়ে ব্যথা করা 
৩. শরীর দুর্বল অনুভব করা 
৪. মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া 
৫. স্বামীর সাথে সহ-বাসের আগ্রহ কমে যাওয়া এবং 
৬. সর্বোপরি সংসারে অশান্তি নেমে আসা সহ নানা ঝামেলার তৈরী হয়। 

পুরুষদের প্রতি পরামর্শ থাকবে আপনারা আগে নিজের স্ত্রীর চাহিদার প্রতি গুরুত্ব দিন। সহ-বাসে আপনার যেমন অধিকার রয়েছে পরিপূর্ণ শারীরিক ও মানসিক শান্তির, ঠিক তেমনি আপনার স্ত্রীর ও অধিকার রয়েছে। 

পুরুষের সেক্স তার যৌনাঙ্গে সীমাবদ্ধ কিন্তু নারীর সমস্ত শরির কাম কেন্দ্র বিন্দুতে ভরা, আর এগুলো কে জাগ্রত না করে শুধু যোনিতে লিঙ্গ সঞ্চালনে নারী কখনোই যৌনতার সর্বোচ্চ শিখরে 
পৌঁছাতে পারেনা।

পুরুষ খুব দ্রুত উত্তেজিত হতে পারে 
কিন্তু নারী পূর্ণরূপে উত্তেজিত হতে বেশ 
সময় লাগে, এজন্য নারী কখনো তাড়াহুড়া 
পছন্দ করে না, পুরুষ লিঙ্গের মাধ্যমে যৌন 
উত্তেজনা লাভ করে, কিন্তু নারীর কাম 
কেন্দ্রবিন্দ অনেক, বলতে গেলে 
পুরো শরির কাম গ্রন্থি
দিয়ে সাজানো।

নাকের ডগা, কানের লতি, চোখের 
পাতা, থুতনির নিচ থেকে গলা, ঘার, কারো
কারো অঙ্গুলি তে আদর সুলভ চুম্বন করলে নারীর কামভাব জাগ্রত হয়, অধিক স্নায়ু প্রধান হলো
স্তন, স্তনের বোটা, নাভি, পেলভিস অঞ্চল। 
এই অঞ্চলগুলোতে পুরুষের হাতের 
স্পর্শ কিংবা চুম্বনে নারীর 
কামভাব তীব্র হয়।

নারীর যৌনাঙ্গে যেখানে লিবিয়া মাইনরার ভাঁজ দুটি মিলিত হয়েছে সেখানে মটর দানার মত ছোট একটি মাংসপিন্ড থাকে, যার নাম ভগাঙ্কুর বা Clitoris. এটি ঘর্ষণে নারীর উত্তেজনা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়।

আর একটি বিশেষ অঙ্গ রয়েছে, জি-স্পট! এটি যোনির প্রথম দেড় ইঞ্চি থেকে ২ ইঞ্চির মধ্যে হয়ে থাকে, এটি ঘর্ষণ করলে, কম্পিত বা সুরসুরি দিলে নারী প্রচন্ড উত্তেজনা লাভ করে এবং অর্গাজম হয়। (জি-স্পট নিয়ে ভিন্ন মত রয়েছে, তবে মূল কথা হলো এই অংশ ঘর্ষণে নারী অধিক তৃপ্তি লাভ করে)

আপনি যদি যৌন ক্রিয়া এই স্টেপ বাই 
স্টেপ সম্পন্ন করেন তবে নারী সন্তুষ্ট হবেই, অর্গাজম হবে, এটিকে দারুণভাবে উপভোগ করবে। এমন মিলনের জন্য বারবার আকাঙ্খা করবে।

🏵️কমপক্ষে ১০/১৫ মিনিট সময় ফোরপ্লে করুন🏵️

অনেকে রিকুয়েষ্ট করেছেন সেক্সটাইম কিভেবে বাড়ানো যায়?? তাদের জন্য এই পোস্ট পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই পদ্ধতি গুলি অবলম্বন করতে পারেন

পদ্ধতি ১:- চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

পদ্ধতি ২:- সংকোচন (টেনসিং):
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

পদ্ধতি ৩:- বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে):
এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি পদ্ধতি আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা নারী এ ট্রিকস্ গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া।

বিবাহপুর্ব এবং পরবর্তী কিছু যৌন ভয়ঃ

১. ভয় এবং সেক্স পরষ্পরের শত্রু। পুরুষ কিংবা নারীর মনে ভয় থাকলে তারাযৌন কাজ করার চিন্তা পর্যন্ত করবে না। আপনি কি রাস্তায় কাউকে সেক্স করতে দেখেছেন? না করার পেছনে প্রধান কারন লজ্জা নয় - ভয়। ভয়ে পুরুষের লিঙ্গ পর্যন্ত খাড়া হয়না। বিয়ের আগে যদি কোন কারনে স্বল্প সময়ে স্থলন সমস্যা দেখেন তা হয়তো আপনার ভয় জনিত কারন।

২. বউ এবং প্রেমিকা এক বিষয় নয়। কেউ একজন যখন আপনার ঘরে আসবে তখন আপনি প্রানপনে চেষ্টা করবেন তাকে সুখী করার, এবং সেই আত্মবিশ্বাস আপনাকে লম্বা সময় মিলন করা শিখাবে। যৌন কাজ একপ্রকার খেলা। এটা শিখতে হয় - এটার প্রেকটিস লাগে। আপনি যখন আপনার বউকে ঘরে আনবেন তখন তার শরীর তার চাওয়া আপনার অজানা থাকবে - কিন্তু যতই দিন যাবে, আপনি জানবেন কিভাবে সে সুখ পায় - কোন এ্যাঙ্গেলে তাকে কাবু করা যায়। এবং সেও আপনার টার্নিং পয়েন্ট বুঝবে এবং দুইজনের সমন্বয়ে লম্বা সময়ের সেক্স হবে। প্রথম দিকে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে - কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক। তাকেও এই বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলতে হবে।

৩. একজন নারী চাইলে স্বামীকে বাঘ বানাতে পারে - চাইলে ছাগল বানাতে পারে। তবে বাঘ বানালেই সে লাভাবান হবে।
স্বামীকে যদি বলে "এভাবে করো - তোমার এই স্টাইলটা ভালো লাগছে / তুমি খুব ভালো আনন্দ দিতে পারো / (এমনকি কোন কথা না বলে তৃপ্তির দৃষ্টিতে তার দিকে তাকালেও সে বুঝবে তার কার্যক্রমআপনি উপভোগ করছেন)" তাহলে সে মৃত হলেও লাফিয়ে উঠবে। কারন স্ত্রীর দেয়াসামান্য আত্মবিশ্বাস তার কছে মহাশক্তি রূপে আবির্ভূত হবে।

আর সেই নারীই যদি পুরুষকে বলে "তুমি পারছো না" তবেই শেষ!!! যত্ত শক্তিশালীসুপুরুষ-ই হোক সে রনে ভঙ্গ দেবে।
অতএব মনে রাখবেন আপনি যদি ভাবেন স্বামীকে হারাবেন - তবে নিজেই ঠকবেন
যোনির শেষ প্রান্তে লিঙ্গ প্রবেশ করানো জরুরি বিষয় নয়, নারীর যোনি মুখ সংকুচিত থাকে, এই অংশে ঘর্ষণে অধিক তৃপ্তি পায়, এটি যোনি মুখ থেকে দেড় দুই ইঞ্চির মধ্যে হয়, উপভোগ করার জন্য বড় লিঙ্গ নয় বরং সঞ্চালনে দক্ষ হতে হয়। লম্বা সময় পারফর্ম করতে গুরুত্ব দিবেন পেনিস সাইজ কোন ব্যাপার না।

আপনি কি চাকরিজীবী? বা দীর্ঘদিন পরপর সেক্স সেক্স করার সুযোগ হয়? তাহলে এই আলোচনা আপনার জন্য। 

দীর্ঘ গ্যাপ হলে যৌন মিলনে ভালো পারফরম্যান্স হয় না, তবে কয়েক বার যৌন মিলন করলে এটি ঠিক হয়ে যায়, অনেকের ঠিক হতে বেশ সময় লাগতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনি রোগী না, নিয়মিত সেক্স করলে ঠিক হয়ে যাবে। এটি ঠিক হতে ১/২ দিন বা কারো ৪/৫ দিন লাগতে পারে। আবার করো ১৫/২০ দিন নিয়মিত যৌন মিলনের পরে ঠিক হতে পারে। 

আপনি মাসে একবার স্ত্রীর কাছে গেলেন, ২/৩ বার ট্রাই করে ব্যর্থ হলেন আবার চলে গেলেন কর্মস্থলে। পরবর্তী মাসে আবার স্ত্রীর কাছে গেলেন, ঐ আগের মত ২/৩ বার ট্রাই করলেন, এবারও ব্যার্থ হলেন, ফিরলেন কর্মস্থলে, এভাবেই মাসের পর মাস, বছরের পর বছর চলছে....

আপনি নিজেকে যৌন অক্ষম ভাবছেন, সত্যিকার অর্থে কিছু দিন স্ত্রীর সাথে থাকর পরে এটা ঠিক হয়ে যেত, অবশ্য কারো ক্ষেত্রে ঠিক হতে বেশি সময় লাগতে পারে। এই সময়ে স্নায়ুবিক ও মানসিক উত্তেজনা অনেক বেশি থাকে, যার কারনে ভালো পারফর্মেন্স করা সম্ভব হয় না, কিন্তু কয়েক দিন পরে এটা কমে যায় তখন আপনি সফল হতে পারেন।

নতুন কাপলদের কাছে শুরুতে সেক্স ইন্টারেস্টিং নাও হতে পারে, মনে হতে পারে সেক্স মজার কিছু না, মূলত দুজনার মধ্যে গভির প্রেমবন্ধন, হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হতে হবে, এর পরে উপভোগে মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকবে। কেহ কেহ এখানে ভুল করে থাকেন, কিছু মেয়ে এমন আছে বাসরঘর থেকে ছেলেকে অপবাদ দিয়ে চলে যান, অথচ কয়েক দিন পরেই স্বাভাবিক হতো।

নারী পুরুষ সকলেরই নূন্যতম সেক্স জ্ঞান থাকা জরুরি। অনেকেই রোগী নন, শুধু জীবন যাত্রার কিছু পরিবর্তন করলেই যৌনতাকে দারুণভাবে উপভোগ করতে পারে।

একজন নারীর অর্গ্যাজম অত্যন্ত আনন্দদায়ক হতে পারে এবং একই সময়ে একাধিক বার হতে পারে, তবে খুব কম সংখ্যক নারী পরিপূর্ণ অর্গাজম ঘটে। এর জন্য পুরুষের অজ্ঞতা এবং দুর্বলতাকে দায়ী করা হয়, দুজনার হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও এটি সম্ভব হয় না, অনেকে ক্ষেত্রে দেখা যায় পুরুষের সব ঠিকঠাক থাকার পরও স্ত্রীর বিষয়ে ভ্রুক্ষেপ করে না, এ ক্ষেত্রে  অনেকেই পুরুষের স্বার্থপরতা কে দায়ী করেন।

পুরুষরা নারীকে পরিপূর্ণ অর্গাজম না হওয়ার জন্য নারীকেই দায়ী করেন, নারীরা এ ব্যাপারে খুবই অজ্ঞ থাকেন, অনেকে অভিজ্ঞতা অর্জন তো দুরের কথা অর্গাজম এর সাথেই পরিচিতই নয়।

পুরুষ নারীর রেসপন্স না পাওয়াতে ধীরে ধীরে একরোখা হয়ে যায়, এক সময় ধরেই নেয় নারীর যোনিতে বীর্যপাত করাই সেক্স, যার করাণে একে অপরের প্রতি আকর্ষিত হয় না, ধিরে ধিরে শুরু হয় উদাসীনতা, মমতাশূন্য, বিষন্নতা......

দুজনার মধ্যে হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করুন, ভালোবাসা উত্তম ব্যবহার প্রেমপূর্ণ শব্দ চয়ন এর মধ্যে একে অপরকে প্রমমুগ্ধ করুন, অন্তরঙ্গ মুহূর্ত নিজের সর্বোচ্চটা দেয়ার চেষ্টা করুন।

ছেলেরা উত্তেজিত হলে লিঙ্গ খাড়া হয়ে যায় তেমনই মেয়েরা উত্তেজিত হলে শরীরে কিছু স্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটে। এর মধ্যে রয়েছে:

১. যোনি সিক্ত হওয়া 💦: উত্তেজনার সময় যোনি থেকে প্রাকৃতিক সিক্ত পদার্থ নির্গত হয়।
২. যোনি ও ক্লাইটোরিস ফুলে ওঠা 🌸: রক্ত সঞ্চালনের ফলে যোনি ও ক্লাইটোরিস ফুলে ওঠে এবং সংবেদনশীল হয়।
৩. শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি 💓😮‍💨: উত্তেজনায় শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়।
৪. স্তনের সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি 👙: স্তনবৃন্ত শক্ত হতে পারে এবং স্তন সামান্য ফুলে যায়।
৫. শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি 🔥: উত্তেজনায় শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, মুখ বা বুকের ত্বক লালচে হতে পারে।
৬. পেশীতে টান 🦵: বিশেষ করে পেলভিক অঞ্চল ও উরুর পেশীতে টান অনুভূত হয়।
৭. মানসিক প্রতিক্রিয়া 💞: ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি বাড়ে এবং শারীরিক সংযোগের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যায়।
এই লক্ষণগুলো নারীর যৌন উত্তেজনার সময় স্বাভাবিক পরিবর্তন হিসেবে ঘটে।

🌼 স্ত্রী'কে বশ করে রাখার টোটকা!🌼

কোনো সম্পর্কের মিষ্টতা আপনা-আপনি টিকে থাকতে পারে না। এতে দুজন মানুষের একে অপরের প্রতি যত্ন-আত্তির প্রয়োজন রয়েছে। নারীরা জীবনে একজন ভালোবাসার মানুষ চায়। যার সাথে সে সুখ-দুঃখের কথা বলবে ও কষ্টের সময়ে পাশে পাবে। 

সেই পুরুষের পাঞ্জাবীর বাটনে সে নিজের স্বপ্ন বুনবে। মাঝে মাঝে সেই পুরুষ আলো-আঁধারিতে এসে খোঁপায় একগুচ্ছ বেলিফুল গুঁজে দেবে। নারী চায় তার পুরুষ তাকে নিরাপত্তা দেবে, নিষ্ঠুর এই অন্ধকার পৃথিবীতে তাদের পরবর্তী প্রজন্মকে মশাল হাতে সুপথ দেখাবে। এটাই নারীদের কাছে ভালোবাসার প্রকাশ। নারী চায় তার প্রিয়তম তার ভালোবাসার এই সংজ্ঞাকে নিজের মননে প্রোথিত করে নিক। 

তাই স্ত্রীকে বশে আনতে সামান্য কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে:

• স্ত্রীর সাথে উত্তম আচরণ করা, তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন হওয়া, বেশি বেশি কথা বলা, তার প্রশংসা করা, তার আনন্দে আনন্দিত হওয়া ও তার কষ্টে মর্মাহত হওয়া।

• নারীরা উপহার পছন্দ করে। তাই স্ত্রী কী ভালোবাসে সেটা জেনে নিয়ে তাকে উপহার দেয়া।

• তার কখন কী প্রয়োজন তা খেয়াল রাখা, মাসিক ভিত্তিতে কিছু টাকা হাতে দেয়া, যাতে সে তার পছন্দমতো কিছু কিনে নিতে পারে।

• তার সামনে নিজেকে আকর্ষণীয় ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।

• নারী চায় তার সঙ্গী ধৈর্যশীল হোক, দয়ালু হোক। তাই যথাসময়ে ধৈর্য ধরুন, অন্যের ওপর দয়া করুন, যাতে স্ত্রীও আপনার থেকে শিখতে পারে।

• এ ছাড়া স্ত্রীরা স্বামীদেরকে শিক্ষক হিসেবে মেনে নেয়া। তাই তাদেরকে সময় পেলে প্রয়োজনীয় বিষয়াদি শিক্ষা দেয়া। 

• সহবাসের পূর্বে ফো°রপ্লে করা ও স°|হবাসের সময় তার সুখের বিষয়ে খেয়াল রাখা।

• সহ°|বাস ব্যতীতও প্রতিনিয়ত আদর, আলিঙ্গন ও চু°মু দেয়া।

• তার কল্পনার জগতে নিজেকে অংশীদার করা, তার প্রতিটি কথার মূল্য দেয়া।

• শয়তান চাইবে পরিবার ভাঙার উদ্দেশ্যে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ফাসাদ সৃষ্টি করতে। কারণ, দ্বীন কায়েমের প্রথম ক্ষেত্রই হচ্ছে পরিবার। তাই স্ত্রীর সাথে মনোমালিন্য হয় এমন কোনো কাজ করা যাবে না, যেহেতু এতে শয়তান খুশি হয় এবং আল্লাহ নারাজ হন।

• স্ত্রীর আবেগের প্রাধান্য দিতে হবে। আবার স্ত্রী ভুল করলে তাকে আবেগ দিয়েই বোঝাতে হবে। নারীদেরকে বোঝানোর ক্ষেত্রে যুক্তির চেয়ে আবেগ অধিক কার্যকর।

• নারীদের কাছে কর্মের চেয়ে মৌখিক স্বীকারোক্তি অধিক কার্যকর। স্বামী মুখ দিয়ে কিছু ব্যক্ত করলে তা স্ত্রী অনেক গুরুত্ব দেয়।










  • 0 Reviews:

    Post Your Review