· Home
ইউনানি বা ইউনানি ওষুধ (উর্দু: طب یونانی, তিব্ব ইউনানি) হল পারসো-আরবি ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা পদ্ধতি, যা প্রাচীন গ্রীক চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে উদ্ভূত এবং দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্য এশিয়ার মুসলিম সংস্কৃতিতে বিশেষভাবে প্রচলিত। এই চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রীক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস ও গ্যালেনের শিক্ষার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে এবং পরবর্তীকালে এটি ভারত, পারস্য, আরব, এবং অন্যান্য অঞ্চলের প্রভাব গ্রহণ করে একটি পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
Yūnānī শব্দটি গ্রীক শব্দ "ইউনান" (Yūnān) থেকে এসেছে, যা প্রাচীন গ্রীসকে নির্দেশ করে। ইউনানি ওষুধের নামেই প্রকাশিত যে এটি গ্রীক চিকিৎসা পদ্ধতির মূল ভিত্তির উপর নির্মিত। গ্রীক চিকিত্সক হিপোক্রেটিস ও গ্যালেনের তত্ত্ব ও পদ্ধতি ইউনানি চিকিৎসার মৌলিক ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত।
ইউনানি ওষুধের মূল ভিত্তি শাস্ত্রীয় চারটি হাস্যরসের (Humours) তত্ত্বের উপর দাঁড়িয়ে আছে:
·
কফ (বালঘাম): দেহে শীতলতা এবং আর্দ্রতার প্রতীক।
·
রক্ত (বাঁধ): উষ্ণতা এবং আর্দ্রতার প্রতীক।
·
হলুদ পিত্ত (সাফরা): উষ্ণতা এবং শুষ্কতার প্রতীক।
কালো পিত্ত (সওদা): শীতলতা এবং শুষ্কতার প্রতীক।
ইউনানি ওষুধের ইতিহাস প্রাচীন গ্রীস থেকে শুরু হলেও, এটি পারস্য ও আরব অঞ্চলে ব্যাপকভাবে বিকশিত হয় এবং পরে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় সমৃদ্ধ হয়।
মধ্যযুগে, ইবনে সিনা (আভিসেনা) এবং আল-রাজি (রেজেস) এর মতো প্রখ্যাত আরবি চিকিৎসকরা গ্রীক চিকিৎসা পদ্ধতির বিশদ বিবরণ ও বর্ণনা প্রদান করেন, যা ইউনানি ওষুধের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে ইবনে সিনার রচিত "কানুন-এ-তিব্ব" (The Canon of Medicine) ইউনানি ওষুধের অন্যতম প্রধান গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়।
ইউনানি ওষুধের ভারতীয় উপমহাদেশে আগমন ঘটে আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময়, যখন এটি ভারতীয় বৌদ্ধ চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে মিথস্ক্রিয়া করে। পরবর্তীকালে, দিল্লি সালতানাত এবং মুঘল সাম্রাজ্যের সময় ইউনানি ওষুধ আরও বিকশিত হয়। বিশেষ করে আলাউদ্দিন খলজি এবং অন্যান্য মুঘল শাসকদের রাজদরবারে হাকিমদের উপস্থিতি ও পৃষ্ঠপোষকতা এই চিকিৎসা পদ্ধতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতি শুধু পারস্য ও আরব অঞ্চলে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং এটি ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশেও ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে। এই অঞ্চলের ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে ইউনানি ওষুধের মেলবন্ধন ঘটেছে, যার ফলে একটি সমৃদ্ধ চিকিৎসা সংস্কৃতির বিকাশ হয়েছে।
ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান যেমন: হারবাল, খনিজ, এবং প্রাকৃতিক যৌগ ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে সাধারণত রোগের মূল কারণ নির্ধারণ করে প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে রোগ নিরাময় করা হয়, যাতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্য রক্ষা হয়।
আজকের দিনে ইউনানি ওষুধ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয় একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত হয়। যদিও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এই পদ্ধতিকে সবসময় বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দিয়ে মূল্যায়ন করে না, তবে এর প্রাচীনত্ব এবং ঐতিহ্যবাহী প্রভাবের কারণে এটি এখনও প্রচলিত এবং ব্যবহার করা হয়।
ইউনানী ঔষধ হল প্রাচীন গ্রীক চিকিৎসা পদ্ধতির ভিত্তিতে গড়ে ওঠা একটি ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা ব্যবস্থা, যা পারস্য ও আরব অঞ্চলে ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়েছে এবং পরে দক্ষিণ এশিয়ায় জনপ্রিয় হয়েছে। এই পদ্ধতি মুসলিম শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় বিকাশ লাভ করে এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু ইউনানী ঔষধ এর তালিকা দেওয়া হলো।
Dibedex Capsules Diabetes Medicine:
ডাইবিডেক্স ৩০ ক্যাপ নিয়মিত ব্যবহার আপনাকে ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার উপায় প্রদান করবে এবং ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায় হিসেবে কাজ করবে। এটি টাইপ ২ ডায়াবেটিসের প্রতিকারের উপায় হিসেবে প্রমাণিত এবং আপনার জীবনের গুণমান উন্নত করতে সাহায্য করবে। আর-ডাইম্যান শর্করা যুক্ত ডায়াবেটিসে উপকারী। অগ্ন্যাশয়ের যে অংশের ত্রুটির কারণে ইনসুলিন তৈরি কমে যায় অথবা বন্ধ হয়ে যায় আর-ডাইম্যান সেই ত্রুটি দূর করে ইনসুলিন নিঃসরণ স্বাভাবিক রাখে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এটি অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষকে ধ্বংসের হাত থেকে সুরক্ষা করে ও বিটা কোষ পুনঃ উৎপাদনের মাধ্যমে ইনসুলিন তৈরীতে সহায়তা করে। এছাড়াও অস্ত্রে গ্লুকোজ শোষণ হ্রাস করে রক্তে গ্লকোজ এর স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখে।
biomex পাকস্থলীর দুর্বলতা, লিভারের দুর্বলতা, হজমের দুর্বলতা, অম্লাধিক্য, পেট ফাঁপা, বায়ুজনিত পেট ব্যথা, অরুচি, চুকা ঢেকুর, বমিভাব ও কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় কার্যকরী। হাজমিনা প্লাস হজমের যাবতীয় গোলযোগ ও রোগ ব্যাধি দূর করার কাজে বিশেষভাবে কার্যকরী। হাজমিনা প্লাস লিভারের বিপাকীয় কার্যক্রম অত্যন্ত সুন্দরভাবে সংশোধন করে। হাজমিনা পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এবং লিভার ও পাকস্থলীর কার্যক্রমের সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে পরিপাক তন্ত্রের ছন্দ নিয়ন্ত্রণ করে।
Safi Syrup For Pimple Free Skin:
সিরাপ safi মূল্যবান প্রাকৃতিক ওষুধি উপাদান সমূহের সমন্বয়ে প্রস্তুত যা চর্ম রোগের চিকিৎসায় অতন্ত্য কার্যকারী। সিরাপ নিমো রক্ত বিশুদ্ধের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে উদ্দীপ্ত করার মাধ্যমে রক্ত পরিশোধন করে। ইহা মূত্র ও ঘর্ম নিঃসরণ বৃদ্ধি করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করার মাধ্যমে অস্ত্রের গতি বৃদ্ধি করে। সিরাপ নিমো নাকের রক্তক্ষরণ বন্ধ করে, কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে কোষস্থ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ঋতু পরিবর্তন কালীন সৃষ্ট বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
Apelin Syrup - Appetite Booster:
আপেলিন সিরাপ মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদান যেমন- আপেলের নির্যাস মৌরি, দারচিনি, বড় এলাচ, জায়ফল ও লেবুর রসের অপূর্ব সমন্বয়ে প্রস্তুত একটি বিশেষ ফর্মুলেশন, যা দেহের প্রধান অঙ্গসমূহের শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আপেলিন সিরাপ শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, হৃৎপিন্ডের শক্তিবর্ধক, লিভারের শক্তিবর্ধক ও প্রোবায়োটিকা আপেলিন সিরাপ হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে, ক্ষুধাবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং রক্তাল্পতার চিকিৎসায় কার্যকরী। সিরাপ আপেলিন সিরাপ এর প্রধান উপাদান আপেলে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট উপাদানসমূহ, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া এতে রয়েছে আমিষ শর্করা, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন ই ক্যালসিয়াম, আয়রন ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ফসফরাস পটাশিয়াম, সোডিয়াম জিংক, ফ্লোরাইড, ফাইবার, কপার ভিটামিন বি ১, বি২ এবং বি৬ যা ভিটামিন ও মিনারেল এর ঘাটতি পূরণ করে।
kaiojera মূল্যবান ও বিশুদ্ধ ভেষজ উপাদানসমূহ দ্বারা উৎপাদিত একটি ন্যাচারাল ঔষধ। এটি বিভিন্ন পরিমান ভিটামিন ও অন্যান্য গুনাগুন সমৃদ্ধ। যা সাধারনত পুষ্টিহীনতা, সাধারন দূর্বলতা, পাকস্থলীর দুর্বলতা, রক্তের স্বল্পতা, কোষ্টকাঠিন্য ও বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব দূর করে থাকে।
Jiamex জিনসেং শারীরিক, মানসিক ও জৈবিক প্রশান্তিই হলো মানব জীবনের প্রকৃত সুখ। আর এই তিনটির যে কোনো একটি অপরটিকে প্রভাবিত করে। কারন এরা একে অপরকে প্রভাবিত করে। Jiamex জিনসিন হলো এই প্রশান্তি নিশ্চিতকারী ঔষধ, যা ২৭টি মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী। মানুষের শারিরীক দুর্বলতা, মানসিক অবসাদ ও যৌন- দুর্বলতাকে দূর করে দেহ ও মনে প্রফুল্লতা আনায়ন করে Jiamex জিনসিন। যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে করে তোলে আনন্দময়।
সিরাপ Monivita মূল্যবান প্রাকৃতিক ওষুধি উপাদানসমূহের সমন্বয়ে প্রস্তুত যা শ্বাসকষ্ট, কাশি, সাধারণ দুর্বলতা, স্নায়বিক দুর্বলতা, স্মরণশক্তি দুর্বলতা, শিশুর কৃশতা চিকিৎসায় অতন্ত্য কার্যকারী। এটি হজমের যাবতীয় গোলযোগ ও রোগ ব্যাধি দূর করার কাজে বিশেষভাবে কার্যকরী। সিরাপ Monvita শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক সচেতনা সুনিশ্চিত করে। এটি ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করে, শ্বসনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

এগুলোকে অনেকেই অসুবিধাজনক, পিচ্ছিল বা আনন্দের পথে বাধা মনে করেন, যা পুরো অভিজ্ঞতাটাকে নষ্ট করে দেয়।
তবুও, বিষয়টা হলো—আপনাকে এটার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে, কারণ নিরাপত্তার গ্যারান্টি দেওয়ার জন্য এটি একমাত্র নির্ভরযোগ্য উপায়!
প্রথম ভুল: অনেক সময়ই ভুল ধরনের কন্ডোম বেছে নেওয়া হয়। কন্ডোম কেনার সময় সঠিক আকার, প্রস্থ, মান এবং উপকরণ বিবেচনা করতে হবে। একবার সঠিক কন্ডোম খুঁজে পেলেই দেখবেন, অনুভূতি একেবারেই অন্যরকম!
দ্বিতীয় ভুল: ভুল সময়ে কন্ডোম পরা। কন্ডোম কেবল সম্পূর্ণ শক্ত অবস্থায় থাকা লি'ঙ্গের উপর পরতে হয়। ফোরপ্লের পরে এবং সঠিক সময়ে।
এই বিষয়গুলো মনে রাখুন এবং কন্ডোমকে নিজের যৌনজীবনের একটি অংশ বানিয়ে নিন, দেখবেন কন্ডোমসহ সঙ্গমও অনেক মজাদার হয়ে উঠবে! 

সহজ যৌনতার অর্থ হল আকস্মিকভাবে, স্বতঃস্ফূর্ত হাবভাব বা ছন্দ দিয়ে সম্পর্কের উত্তাপ ও আবেগ ফিরিয়ে আনা।
আপনার সম্পর্কে কি একটু শীতলতা এসেছে? একবার ভেবে দেখুন, শেষ কবে আপনার সঙ্গীকে দেখে আপনি সত্যিকারের হাসি দিয়েছেন? সারাদিনের ক্লান্তি ভুলে যতটা সম্ভব হাসি ভাগ করুন। ছোট ছোট মিষ্টি মুহূর্ত তৈরি করাই সহজ যৌনতার সূচনা।
সঙ্গীর সম্মতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার সঙ্গী একবার না বলে দেয়, তবে তাদের কাছ থেকে এ বিষয়ে আরেকবার আগ্রহ আশা করবেন না। সম্পর্কের প্রতি সম্মান দেখান এবং ধীরে ধীরে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে বোঝার চেষ্টা করুন।
পরামর্শ: নিজেকে প্রশ্ন করুন, যৌনতা থেকে আপনি কী চান? এটা কি আপনার জন্য এক ধরনের মানসিক অনুপ্রেরণা, নাকি শুধুই শারীরিক চাহিদা? এই বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন। কথোপকথনের মাধ্যমে আপনারা একে অপরের চাহিদা ও অনুভূতি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।সম্পর্কে সহজতাই আসল চাবিকাঠি। তাই সঙ্গীকে সময় দিন, মজার মুহূর্ত ভাগ করুন এবং নিজেকে প্রকাশ করুন।
দেখে নিন কোন অভ্যাস আপনার ক্ষতি করছে:


বলার মতো কিছু রাখতে চাইলে দ্রুত ছাড়ুন!
ব্রাশ করুন ভাই, পুরুষত্বের ধার কমাতে না চাইলে!





সহ*বাসে অধিক সুখ পেতে কেবল শুয়ে না থেকে স্বামীকে সাহায্য করুন এইভাবে
যৌ*ন মি*লনের পূর্ণতৃপ্তি লাভে স্ত্রী কিভাবে স্বামীকে সাহায্য করতে পারে জেনে নিন ৭ টি কৌশল বা টিপস।
পূর্ণ তৃপ্তি লাভেঃ পূর্ণ তৃপ্তির সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে স্বামীকে জানাতে হবে ও নিজেও চেষ্টা করতে হবে, যাতে একই সময়ে দুজনের তৃপ্তি ঘনিয়ে আসে।
পতনঃ স্বামীর পতনের সঙ্গে নিজের পতন হয় বা একটু আগে নিজের পূর্ণ তৃপ্তি হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা বাঞ্ছনীয়।
লি*ঙ্গ নিস্তেজঃ স্বামীর অঙ্গ নিস্তেজ হওয়ার আগেই নিজের পূর্ণ তৃপ্তি ঘনিয়ে আনতে হবে।
নারীর উত্তেজনাঃ স্বামীর পতন হয়ে গেছে, অথচ স্ত্রীর উত্তে*জনা তখন মাঝপথে, এরকম অবস্থায় স্বামীর দ্বারা বিভিন্ন উপচার প্রয়োগ করে নিজের পূর্ণ তৃপ্তি আনতে হবে। অথবা যৌ*ন মিলনের সময় বাড়ানোর কৌশল অবলম্বন করতে হবে।
পূর্ণ তৃপ্তি আসনঃ পূর্ণ তৃপ্তির জন্যে যদি স্বামী স্ত্রীর কোন রকম বিশেষ আসন ভঙ্গি করতে মন চায় তাহলে পরস্পরের কাছে খোলাখুলিভাবে আলোচনা করতে হবে। কোন কোন সে*ক্স পজিশন ব্যবহার করে যৌ*ন মি*লনে অধিক সুখ লাভ করা যায়, সেসব আসন গুলো খুঁজে বের করতে হবে।
একই সময়েঃ মনে রাখতে হবে, নর-নারীর মি"লনের চরম আদর্শ হল পূর্ণ তৃপ্তি। তাই একই সময়ে দুজনের পূর্ণ তৃপ্তি হওয়া বাঞ্ছনীয়।
শেষ পর্যায়ঃ মি*লনের শেষ পর্যায়ে যদি স্তন চোষণ, ভগাঙ্কুর ম*র্দন ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তাহলে স্বামীকে জানিয়ে সেইমতে কাজ করতে হবে। অথবা ফিঙ্গারিং বা ফোরপ্লের সাহায্য নিতে হবে। এই ফোরপ্লের মাধ্যমে একজন নারী যৌ*ন মি*লন ছাড়াও যৌ*ন আনন্দ উপভোগ করতে পারে। কিভাবে ফোরপ্লে প্রয়োগ করতে হয় তা স্বামীর জানা না থাকলে স্ত্রী স্বামীকে শিখিয়ে দিতে পারেন।
ফোরপ্লে ও উত্তম যৌ*ন মি*লন 
যৌ*ন মি*লন বিবাহিত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বংশ ধারা বজায় ও শারীরিক চাহিদা পূরন করার জন্য সহবাস দরকার।
।
সহ*বাস করার আগে ভালো করে ফোরপ্লে
উত্তরঃ- ফোরপ্লে হলো মূলত সহ*বাসের আগে স্ত্রীকে পরিপূর্ণ তৃপ্তির জন্য বা স্ত্রীর যৌ*ন চাহিদা জাগানোর জন্য কিছু কার্য। যেমনঃ
যখন যো*নিতে কাম রস আসবে মানে যো*নি পর্যাপ্ত পিচ্ছিল হবে তখন সহ*বাসের জন্য প্রস্তুত হওয়া।
ফোরপ্লের গুরুত্ব
জানেন কি??
ফোরপ্লে ছাড়া শুধু সে*ক্স করে পরিপূর্ণ তৃপ্তি দেওয়া অনেক সময় সম্ভব না।
যাদের দ্রুত বী*র্যপাত হয় তারা সহ*বাস করুন কম। ফোরপ্লে করুন বেশি। নিজের সুবিধা মত কৌশল অবলম্বন করুন।
এক কথায় ফোর প্লে হলো আদর ও আলি*ঙ্গন। নিজের ও সঙ্গীর যৌ*ন উত্তে*জনা নিশ্চিত করা। এর ধরাবাঁধা কোন নিয়ম নেই

।।
কমপক্ষে ১০/১৫ মিনিট সময় ফোরপ্লে করুন
: উত্তেজনার সময় যোনি থেকে প্রাকৃতিক সিক্ত পদার্থ নির্গত হয়।
: রক্ত সঞ্চালনের ফলে যোনি ও ক্লাইটোরিস ফুলে ওঠে এবং সংবেদনশীল হয়।
: উত্তেজনায় শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়।
: স্তনবৃন্ত শক্ত হতে পারে এবং স্তন সামান্য ফুলে যায়।
: উত্তেজনায় শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, মুখ বা বুকের ত্বক লালচে হতে পারে।
: বিশেষ করে পেলভিক অঞ্চল ও উরুর পেশীতে টান অনুভূত হয়।
: ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি বাড়ে এবং শারীরিক সংযোগের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যায়।
স্ত্রী'কে বশ করে রাখার টোটকা!












0 Reviews:
Post Your Review